January 11, 2025, 9:37 am

সংবাদ শিরোনাম
সেনাবাহিনীর অভিযানে নবীগঞ্জ থেকে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার নাটোরে ফেন্সিডিলসহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার জেলে শ্রমিক থেকে হয়ে উঠলেন কোটি টাকার দালান, ট্রলার মালিক জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাংচুর হাজার মামুষের ভালবাসায় চির বিদায় গাজী মারুফ মধুপুরে তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাঘাটায় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনের পথে খালেদা জিয়া মেয়েকে অপহরণ করে ধর্ষণ, ঘটনা শুনে বাবার মৃত্যু বেনাপোল দিয়ে পণ্য রপ্তানিতে নতুন শর্তপণ্য বারো ধরনের আমদানিতে পরীক্ষণ করবে আর আই এম

জহুরুলের দৃঢ়তা তাইজুলের ৫ উইকেটের পর

জহুরুলের দৃঢ়তা তাইজুলের ৫ উইকেটের পর

ডিটেকটিভ স্পোর্টস ডেস্ক

প্রথম ইনিংসে চার উইকেট নেওয়া তাইজুল ইসলাম এবার নিলেন পাঁচটি। এরপরও তাইবুর রহমানের জোড়া ফিফটিতে চালকের আসনে ছিল ঢাকা। দ্রুত ৩ উইকেট নিয়ে জমিয়ে দিয়েছিল ম্যাচ। শেষ পর্যন্ত জহুরুল ইসলামের দৃঢ়তায় ম্যাচ বাঁচিয়েছে রাজশাহী।

জয়ের জন্য প্রথম স্তরের ম্যাচে ৭৭ ওভারে ২৯৮ রানের ল্য পেয়েছিল রাজশাহী। বেশ কঠিন সেই ল্য তাড়ার চেষ্টায় যায়নি দলটি।

সাবধানী শুরুর পরও দ্রুত হারিয়ে ফেলে দুই উইকেট। মিজানুর রহমানকে বোল্ড করে দেন শাহাদাত হোসেন। জুনায়েদ সিদ্দিককে এলবিডব্লিউ করেন প্রথম ইনিংসে পাঁচ উইকেট নেওয়া সুমন খান। ১৯ বছর বয়সী এই পেসার পরে ফেরান থিতু হওয়া অভিষেক মিত্রকে।

রাজশাহীর ব্যাটিং ভরসা মুশফিকুর রহিমকে বিদায় করার পর সাব্বির রহমানকে শূন্য রানে ফিরিয়ে দেন অধিনায়ক শুভাগত হোম চৌধুরী। এরপর অবশ্য বেশিণ খেলা হয়নি। ১৩ ওভার আগে ড্র মেনে নেন দুই অধিনায়ক।

৫ উইকেটে ১০৬ রান করে রাজশাহী। ১৮১ বলে তিন চারে ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন জহুরুল।

ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে রোববার ৬ উইকেটে ২০৬ রান নিয়ে খেলা শুরু করা ঢাকা গুটিয়ে যায় ২৫৪ রানে।

সুমনকে দ্রুত ফিরিয়ে দেন আগের দিন ৩ উইকেট নেওয়া তাইজুল। প্রথম ইনিংসে ৮৮ রানে অপরাজিত থাকা তাইবুর এবার ফিরেন ৮৮ রানে। ফরহাদ রেজার বলে তিনটি করে ছক্কা ও চারে সাজানো তার ১৯৫ বলের ইনিংস শেষ হয় কিপারকে ক্যাচ দিয়ে।

শাহাদাতের রান আউটের পর নাজমুল ইসলাম অপুকে ফিরিয়ে ক্যারিয়ারে ২২তম বারের মতো ইনিংসে পাঁচ উইকেট নেন তাইজুল। প্রথম ইনিংসে ৯২ রানে ৪ উইকেট নেওয়া বাঁহাতি এই স্পিনার এবার ৫ উইকেট নেন ১০৫ রানে।

লড়াকু দুটি ফিফটির জন্য ম্যাচ সেরার পুরস্কার জেতেন তাইবুর।

সংপ্তি স্কোর:

ঢাকা বিভাগ ১ম ইনিংস: ২৪০

রাজশাহী বিভাগ ১ম ইনিংস: ১৯৭

ঢাকা বিভাগ ২য় ইনিংস: (আগের দিন ২০৬/৬) ৯৯.২ ওভারে ২৫৪ (তাইবুর ৮৮, সুমন ৯, অপু ৮, শাহাদাত ৮, শাকিল ০*; শফিউল ১৪-২-২১-০, রেজা ১৮-৫-২৯-২, শফিউল ১৮-২-৩১-০, রেজা ২৫-৯-৪১-৩, শফিকুল ১১-০-৩৯-০, তাইজুল ৪১.২-৭-১০৫-৫, অভিষেক ১-০-১০-০, সাব্বির ৩-০-২১-০)

রাজশাহী ২য় ইনিংস: ৬৪ ওভারে ১০৬/৫ (মিজানুর ৬, জহুরুল ৪০*, জুনায়েদ ১১, অভিষেক ১৯, মুশফিক ২১, সাব্বির ০, শাকির ৩*; সুমন ১৫-৪-২১-২, শাহাদাত ৮-১২৩-১, শুভাগত ১৫-৫-২৪-২, শাকিল ৮-৩-১৫-০, নাজমুল ১২-৫-১০-০, তাইবুর ৬-৪-৮-০)

ফল: ড্র

ম্যান অব দা ম্যাচ: তাইবুর রহমান

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর