January 11, 2025, 10:58 pm

সংবাদ শিরোনাম
লামায়-আলীকদম অনুপ্রবেশকালে ৫৮ মিয়ানমার নাগরিকসহ ৫ দালাল আটক শিবচরে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের লিফলেট বিতরন মধুপুর উপজেলা মেম্বার ফোরামের উদ্যোগে তিন শতাধিক কম্বল বিতরণ সেনাবাহিনীর অভিযানে নবীগঞ্জ থেকে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার নাটোরে ফেন্সিডিলসহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার জেলে শ্রমিক থেকে হয়ে উঠলেন কোটি টাকার দালান, ট্রলার মালিক জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাংচুর হাজার মামুষের ভালবাসায় চির বিদায় গাজী মারুফ মধুপুরে তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাঘাটায় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

ভাষা সমস্যা নিয়ে চিন্তিত নন বোলিং কোচ

ভাষা সমস্যা নিয়ে চিন্তিত নন বোলিং কোচ

ডিটেকটিভ স্পোর্টস ডেস্ক

নব নিযুক্ত ফাস্ট বোলিং কোচ দক্ষিণ আফ্রিকার চার্লস ল্যাঙ্গেভেল্ট গতকালই বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। কিংবদন্তী ফাস্ট বোলার ওয়ালশের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন এ দক্ষিণ আফ্রিকান। বাংলাদেশ দলের পেসাররা দীর্ঘ দিন কাজ করেছেন সাবেক কোচ ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোর্টনি ওয়ালশের সঙ্গে। তবে সেখানে একটা অভিযোগ ছিল টাইগার ফাস্ট বোলাররা গুরুর ভাষা ঠিকভাবে বুঝতেন না। তাই নতুন কোচের একটা বড় চ্যালেঞ্জ হবে ভাষাগত দূরত্ব ঘোচানোও। তবে ল্যাঙ্গেভেল্টের বিশ্বাস এ চ্যালেঞ্জ তিনি উতরে যাবেন। গতকাল সকালে প্রধান কোচ রাসেল ডোমিঙ্গোর সাথে তিনিও খেলোয়াড়দের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পর আসেন সংবাদ সম্মেলনে। বাংলাদেশ দলের কোচ হিসেবে এটাই ছিল ল্যাঙ্গেভেল্টের প্রথম সংবাদ সম্মেলন। শুরুতে পরিচিতি পর্ব, খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরী, আস্থা অর্জন, খেলোয়াড়দের কাছে তার প্রত্যাশা, তার কাছ থেকে খেলোয়াড়দের প্রত্যাশা। তবে এ সবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হবে ভাষা। কোচের ভাষা বুঝতে পারাটা খেলোয়াড়দের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং খেলোয়াড়দের সাফল্য পেতে অবশ্যই কোচের ভাষা বুঝতে হবে। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা হলেও একেক দেশে ভাষার উচ্চারণ একেক রকম। তাই দক্ষিণ আফ্রিকান ইংরেজি বাংলাদেশের পেসাররা কতটা বুঝতে পারে এখন সেটাই দেখার বিষয়। তবে বাংলাদেশ দলের নতুন কোচের আশা ভাষাগত দূরত্ব ঘুচানোর কৌশল তার জানা আছে। এর আগে আফগানিস্তান দলের দায়িত্ব পালন করা এ ক্ষেত্রে নতুন কোচের অভিজ্ঞতা সহায়ক হবে মনে করছেন তিনি।

ল্যাঙ্গেভেল্ট বলেন, ‘ভাষাগত একটা চ্যালেঞ্জ থাকবে আমি সেটা জানি। এ চ্যালেঞ্জ আমি আফগানিস্তানেও মোকাবেলা করেছি। তবে আমি দেখেছি দল হিসেবে কাজ করার চেয়ে একজন একজন নিয়ে কাজ করলে খেলোয়াড়রা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এ সমস্যা কিভাবে সামলাতে হয় আমি সেটা জানি। ’

এমন কৌশল অবলম্বনেও কাজ না হলে কি করবেন- প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তাতে কাজ না হলে তৃতয়ি কারো সাহায্য নেব। দ্রুত না বলে ধীরে ধীরে কথা বলব। খেলোযাড়দের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনব, এভাবে সম্পর্ক গড়ে তুলবো। কেননা পেস বোলারদের সম্পর্ক তৈরি করাটা খুবই প্রয়োজন। এমনকি কেউ যদি পারিবারিক কথা বলতে চাইলেও বাঁধা নেই। অর্থাৎ যাতে সে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। সবার জন্য আমার দরজা খেলা। প্রয়োজনে অনুবাদক রাখব। এ চ্যালেঞ্জ আমি উতরে যেতে চাই।’

 

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর