January 19, 2025, 1:14 pm

সংবাদ শিরোনাম
শেরপুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে কর্তৃক চক্ষু শিবির ও ১২ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর তার স্ত্রী জানে না সে সধবা নাকি বিধবা-ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ধনবাড়িতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত আহতদের জন্য দোয়া ও জনসভা অনুষ্ঠিত  কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের অনিয়ম ও মহাজাতকের ভয়াবহ প্রতারণা । পর্ব ০১ মহা দূনীর্তিবাজ ও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আস্থাভাজন,অতিরিক্ত সচিব, মোঃ তোফাজ্জেল হোসেনের সাতকাহন দেশের রাজনীতিতে আ.লীগের কবর রচনা হয়েছে- নুরুল হক নুর চট্রগ্রাম জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ৩৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ২ মাইক্রোবাস জব্দ। ঘোড়াঘাটে পতিত জমিতে কমলা চাষে আলোচনার শীর্ষে বদরুল আলম চকরিয়ায় স্ত্রীকে হত্যা ,স্বামী মেহেদী হাসান লামায় গ্রেফতার মোংলায় বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

খালেদ মাসুদ সিলেটে আন্তর্জাতিক ম্যাচ চান

খালেদ মাসুদ সিলেটে আন্তর্জাতিক ম্যাচ চান

ডিটেকটিভ স্পোর্টস ডেস্ক

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম দিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) টুয়েন্টি টুয়েন্টি ক্রিকেটের পঞ্চম আসরের। একবার যারা এখানে পা রেখেছেন তারা সকলেই স্টেডিয়ামের সৌন্দর্যে মুগ্ধ। বাংলাদেশ অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলটের ক্ষেত্রেও তাই। স্টেডিয়ামের সৌন্দর্যে মুগ্ধ পাইলট আশা করছেন এই মাঠে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ হবে।

তিনি, ‘আমার মনে হয় এখানে আন্তর্জাতিক ম্যাচ হতে পারে। বিপিএল এর মত বড় আসর এখানে অনুষ্ঠিত হলো। বিদেশীরা অবশ্যই এ মাঠ দেখে প্রশংসা করবে। সিলেটে দু‘টো জিনিস খুবই ভাল। বিদেশীরা যা খুব পছন্দ করে। একটা হচ্ছে, মাঠের মজা, আরেকটা হচ্ছে মাঠের বাইরের পরিবেশ। সিলেটের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও ঘেরাফেরার জায়গা আছে। রিফ্রেশমেন্টের সুযোগ আছে। বাইরের মানুষকে টানার মতো সব সুযোগ-সুবিধা আছে। আন্তর্জাতিক ম্যাচ হলে বাইরের প্রচুর মানুষও আসবে এখানে। ওরা খেলা দেখবে এবং ঘুরাফেরা করবে।’

স্টেডিয়ামের প্রশংসা করে পাইলট বলেন, ‘বাংলাদেশের মধ্যে এটি অন্যতম সেরা স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। এই স্টেডিয়ামের সৌন্দর্য আমাকে মুগ্ধ করেছে।’

স্টেডিয়ামের চারপাশের বেশিরভাগ অংশই বাগানে ঘেরা। কোথাও চা বাগান, আবার কোথায় কমলা লেবুর বাগান, ছোট ছোট টিলা। বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ চা বাগানের নাম ‘লাক্কাতুরা’। এই চা বাগানের ভেতরেই স্টেডিয়ামটি অবস্থিত। মাঠের ভেতরের সৌন্দর্য চোখে পড়ার মত। গ্র্যান্ডস্ট্যানগুলোর ছাঁদ কুঁড়ে ঘরের মত। দূর থেকে দেখলে মনে হয় ‘বাংলো’। এছাড়াও পশ্চিম দিকে রয়েছে সবুজ গ্যালারি। এখানে বসে, শুয়ে, কাত হয়ে খেলার উপভোগ করা যাবে। এমন গ্যালারি সাধারণত অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাতে দেখা যায়।

তাই স্টেডিয়ামের এমন চিত্র দেখে মুগ্ধ পাইলট বলেন, ‘এটা আমার খুব পছন্দের মাঠ। বাংলাদেশের মধ্যে এটি অন্যতম সেরা মাঠ। পরিবেশের জন্য এটা ক্রিকেটের জন্য বেসিক মাঠ। বেসিক মাঠ বলতে বোঝাতে চাচ্ছি মানুষের জন্য রিফ্রেশমেন্টের সুবিধা থাকতে হবে। যেখানে বাতাস আছে, ফ্রেশনেস আছে। ঢাকাতে জনসংখ্যা বেশি, শহরের মধ্যে স্টেডিয়ামটি। তাই অতটা খেলোমেলা নয়। তবে, এনভায়রনমেন্টের জন্য এই স্টেডিয়ামটি খুবই ভাল।’

স্টেডিয়ামের চারপাশ সবুজের সমারোহ। এমনকি স্টেডিয়ামের ভেতরেও আছে সবুজ গ্যালারি। পশ্চিম পাশের সবুজ গ্যালারি নিয়ে পাইলট বলেন, ‘এরকম গ্যালারি আমরা কেবলমাত্র দেশের বাইরে গেলে দেখতে পাই।’

সেই সাথে হোম এ- অ্যাওয়েতে বিপিএল হলে আরও জমজমাট হবে বলে মনে করেন সাবেক উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান পাইলট, ‘যখন হোম এ- অ্যাওয়ে খেলা হবে তখন চাপ কমে আসবে। তখন সিলেটের মানুষ এখানে খেলা দেখতে পারবে। তখন সিলেটের মানুষ খেলা দেখতে খুলনা যাবে না, ঢাকা যাবে না। একইভাবে কুমিল্লাতে খেলা হলে কুমিল্লার সাপোর্টাররা সেখানে খেলা দেখবে, এখানে খেলা দেখতে আসতে হবে না।’

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর