April 27, 2025, 8:32 pm

সংবাদ শিরোনাম
ভারতে কারাভোগের শেষে বেনাপোল স্হল পথে দেশে ফিরলো ৭ বাংলাদেশি যুবক নাইক্ষ্যংছড়ির চাকঢালা সীমান্তে চোরাইপণ্য আনতে গিয়ে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশীর পা বিচ্ছিন্ন চলন্ত ট্রেনে মোবাইল ছিনতাই গুরুতরভাবে আহত ছিনতাইকারী আটক বেনাপোলে ছিনতাই চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী আটক বড়দরগা হাইওয়ে থানা কর্তৃক ৩০ বোতল ফেনসিডিল সহ একজন গ্রেফতার শেরপুর আবাসিক এলাকায় দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার -১ সিলেটে আখড়ার সম্পত্তি বিক্রি মন্দির কমিটির নেতাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা যশোরে মাদক কারবারিদের পক্ষ নেয়ায় বৈষম্যবিরোধী নেতা সুজনকে গণধোলাই রানা ঝড়-মিরাজ ঘূর্ণিতে টেস্ট জয়ের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখলো বাংলাদেশ টেকনাফে রোহিঙ্গা মানব পাচারকারী আবদুল্লাহর নানান অপকর্ম থেকে নেই? মিথ্যা আশ্রয় নিয়ে প্রতি পক্ষের বিরুদ্ধে মামলা

দুপুরে খেতে যাওয়ায় প্রাণে বাঁচলেন ২০ শ্রমিক

দুপুরে খেতে যাওয়ায় প্রাণে বাঁচলেন ২০ শ্রমিক

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

ঝিনাইদহ শহরের ধোপাঘাটা নদীর ওপর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীন জাইকার অর্থায়নে ১২০ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মাণাধীন ব্রিজের দুইটি গার্ডার ভেঙে পড়েছে। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন ২০ শ্রমিক। গতকাল রোববার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। ব্রিজের গার্ডার ভেঙে পড়ার সময় বিকট শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে।

ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্র জানায়, জাইকার অর্থায়নে মনিকা লিমিটেড পিডাব্লিউ ০৩ প্যাকেজের আওতায় ব্রিজটি নির্মাণ করা হচ্ছে। দেড় বছর ধরে পাইলিং ও মাটি ভরাটের কাজ শেষে এখন ব্রিজের মূল স্লাবের জন্য নির্মিত গার্ডার রি-প্লেসের কাজ চলছিল। কোম্পানির ম্যাসেঞ্জার ওলিউর রহমান জুয়েল জানান, জগ দিয়ে গার্ডার স্থানান্তরিত করার সময় অসাবধানবশত প্রায় একশ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৮০ টন ওজনের দুইটি গার্ডার নিচে পড়ে ভেঙে যায়। শ্রমিকরা এ সময় দুপুরের খাবার খেতে যাওয়ায় বড় ধরণের কোন ক্ষতি হয়নি। তবে এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।  এদিকে অভিযোগ উঠেছে, কাজে ত্রুটি থাকার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ব্রিজের কাজে ব্যাবহৃত পাইপ ও সার্টারগুলো দীর্ঘদিনের পুরনো ও মরিচা ধরা। প্রায় দেড়শ টন ওজনের দুইটি গার্ডারের ভর সইতে না পারায় সেগুলো পড়ে গেছে।  তবে এ বিষয়ে প্রজেক্ট ম্যানেজার আবদুস সালাম গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে কথা বলতে রাজি হননি। সাইট ইঞ্জিনিয়ার শাহাদত হোসেন জানান, বিষয়টি জেনে বুঝে বলা যাবে। তবে নিশ্চয় কাজে কোন ত্রুটি ছিল।

ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা এ কাজের দেখভাল করছি না। ঢাকা থেকে একটি প্রজেক্টের মাধ্যমে কাজটি হচ্ছে। এই প্রজেক্টের একটি অফিস যশোরে আছে। তাদের সঙ্গে কথা বলুন।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর