September 23, 2024, 6:27 am

সংবাদ শিরোনাম
জয়পুরহাটে প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও মানব বন্ধন  পার্বতীপুরে পান বাজারের পান চাষে এগিয়ে আসছে বরজে চাষিরা,, পাচ্ছেন না কোন কৃষি ভর্তুকি জায়গা জমি সংক্রান্ত জেরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি, থানায় জিডি চিলমারীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির কমিটি গঠন যাত্রী সেজে মাদকদ্রব্য বহন কালে ১০২ বোতল ফেনসিডিলসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে ফরিদপুর জেলার কোতয়ালী থানা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে ফয়জুল আজীম নোমান এর যোগদান জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে শহীদ জিয়া ও সকল শহীদদের স্মরণে স্বাধীনতা কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি কু‌ড়িগ্রা‌মের উলিপু‌রে বিদ‌্যুৎস্পৃষ্টএক যুব‌কের মৃত্যু যশোরে বালিচাপা অবস্থায় প্রতিবন্ধী যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

‘জুডিশিয়াল ক্যু’ করার অভিপ্রায় ছিল সিনহার: আইনমন্ত্রী

‘জুডিশিয়াল ক্যু’ করার অভিপ্রায় ছিল সিনহার: আইনমন্ত্রী

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

নানা নাটকীয়তার পর বিদেশে পাড়ি জমানো সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ‘জুডিশিয়াল ক্যু’ করার অভিপ্রায় ছিল বলে অভিযোগ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তাতে ‘বাধা’ দিতে গিয়ে দুই-আড়াই বছর ‘নষ্ট হয়েছে’ এবং সিনহার কারণে অনেক উন্নয়ন কাজও ‘ব্যহত হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সচিবালয়ে গতকাল লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক সমন্বয় সভায় আইনমন্ত্রী এ বিষয়ে কথা বলেন বলে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে ক্ষমতাসীনদের তোপের মুখে থাকা ওই সময়কার প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর ৩৯ দিনের ছুটি নিয়ে অস্ট্রেলিয়া যান। পরে তিনি বিদেশ থেকেই পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন এবং কানাডা হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। এক বছরের মাথায় যুক্তরাষ্ট্রে বসে একটি বই প্রকাশ করে তিনি নতুন করে আলোচনায় আসেন, সেখানে তিনি দাবি করেন, সরকার তাকে ‘পদত্যাগে বাধ্য করে নির্বাসনে’ পাঠিয়েছে। আনিসুল হককে উদ্ধৃত করে মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার অভিপ্রায় ছিল একটা জুডিশিয়াল ক্যু করা। তাতে বাধা দিতে গিয়ে দুই-আড়াই বছর যথেষ্ট সময় নষ্ট হয়েছে। অনেক উন্নয়ন কাজ তার কারণে ব্যহত হয়েছে।” আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ বিভাগের গুরুত্ব তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, “যে মুহূর্তে আমরা আইনের শাসনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করব, সেই মুহূর্ত থেকেই লেজিসলেটিভ ডিভিশনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তার কারণ হচ্ছে, কোনো আইনই কিন্তু এই লেজিসলেটিভ ডিভিশনের আওতার বাইরে যেতে পারে না। সেটা অনুধাবন করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ডিভিশন করেছেন। “যেদিন থেকে সংবিধান প্রণয়নের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে সেদিন থেকে কিন্তু লেজিসলেটিভ উইংয়ের জন্ম হওয়া উচিত ছিল। তার কারণ হচ্ছে লেজিসলেটিভ উইং একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উইং, সেটা হয়নি। লেজিসলেটিভ বিভাগের কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে বিদেশে উচ্চতর প্রশিক্ষণ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন আইনমন্ত্রী।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর