December 22, 2024, 2:51 pm

সংবাদ শিরোনাম
পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়, পুলিশ ও জনগণ একে অন্যের পরিপূরক-রেজাউল করিম মল্লিক দলের পরিবর্তন হয়েছে চরিত্রের পরিবর্তন হয়নি শায়খে চরমোনাই মুফতি ফয়জুল করীম আপনারা শান্তিতে থাকুন আমরা চাই,আমাদেরকেও আপনারা শান্তিতে থাকতে দিন- ডা. শফিকুর রহমান যশোরে গাছের সাথে বাসের ধাক্কায় নিহত ১ পার্বতীপুরে ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা ২০২৪ অনুষ্ঠিত বাংলাভিশন ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদকের বিরুদ্ধে নাবিলের অপপ্রচারের প্রতিবাদ হিলিতে বিজিবি দিবসে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার বিজিবির কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে বাড়ির সীমানা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত-৬ গভীর রাতে আশ্রায়ন প্রকল্পের শীতার্তদের পাশে হাকিমপুরের ইউএনও অমিত রায়

সাইবার হামলা থেকে নিরাপদ নয় কেউ

সাইবার হামলা থেকে নিরাপদ নয় কেউ

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

সাইবার হামলা থেকে কোনো ব্যক্তিই নিরাপদ নয় বলে মনে করেন গুগলের নিরাপত্তা দলের প্রতিষ্ঠাতা হিদার অ্যাডকিনস।

১৫ বছর ধরে গুগল সিস্টেমকে সুরক্ষা দিয়ে আসছেন অ্যাডকিনস। বর্তমানে তিনি গুগলের তথ্য সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা বিভাগের পরিচালক। সোমবার টেকক্রাঞ্চ ডিসরাপ্ট ২০১৭ শীর্ষক এক সম্মেলনে তিনি বলেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক সফটওয়্যারগুলোও মানুষকে ইন্টারনেটে সুরক্ষা দিতে পারছে না।

অনলাইন যোগাযোগের ক্ষেত্রে গ্রাহককে সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করার পরামর্শ দিয়েছেন অ্যাডকিনস, বলা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদনে।

সম্মেলনে কয়েক হাজার মানুষকে অ্যাডকিনস বলেন, আমি আমার স্বামীর সব প্রেমপত্র মুছে ফেলি। ব্যক্তিগত তথ্যের মতো কিছু জিনিস ইমেইলে রাখা উচিত নয় বলে জানিয়েছেন তিনি।

যে কোনো সময় যে কারও সঙ্গে নেটওয়ার্ক হামলা হতে পারে, যোগ করেন তিনি।

সম্প্রতি গুগলের পক্ষ থেকে বলা হয়, একশ’ কোটির বেশি গ্রাহক তাদের জিমেইল প্রোগ্রাম ব্যবহার করেন।

ক্রেডিট নজরদারি প্রতিষ্ঠান ইকুইফ্যাক্স-এ এখন পর্যন্ত চালানো সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার ঘটনার পর বিষয়টি নিয়ে সতর্ক করেন অ্যাডকিনস। তিনি বলেন এআইভিত্তিক নিরাপত্তা সফটওয়্যারগুলো ৭০ দশকের হামলাও ঠেকাতে পারে না, সাম্প্রতিক হামলাগুলো তো দূরের কথা। তিনি বলেন, কৌশল পরিবর্তন হয়নি। আমরা এ ধরনের হামলা সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই জানি। সাইবার হামলা চালানোর জন্য এআই অনেক ভালো। কিন্তু সাইবার হামলা ঠেকানোর জন্য এআই অন্যান্য পদ্ধতির চেয়ে ভালো- এমনটি মনে করার কোনো কারণ নেই। কারণ এআই এমন অনেক ভরসা যোগায় যা বাস্তব নয়। অপ্রচলিত আচরণ চেনার জন্য এআই ভালো কিন্তু সমস্যা হলো এআই আপনাকে আরও ৯৯টি অপ্রচলিত বিষয় যাচাই করে দেখতে বলবে যেগুলো আসলে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় নয়। নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এআই ব্যবহার করার সমস্যা হলো কোনটা ভালো কোনটা খারাপ তা জানতে এতে ফিডব্যাক দরকার হয়। কিন্তু আমরা আসলে নিশ্চিত নই কোনটা ভালো আর কোনটা খারাপ, বিশেষ করে ভাইরাসযুক্ত প্রোগ্রামগুলো যখন তাদের আসল প্রকৃতি গোপন করে। এ নিয়ে পরামর্শ দিতে বলা হলে অ্যাডকিনস বলেন, বেশি মেধা ও কম প্রযুক্তি ব্যবহার করুন। কিছু কনিষ্ঠ প্রকৌশলীকে বেতন দিন এবং তাদেরকে দিয়ে অন্য কিছু না করিয়ে শুধু নিরাপত্তা প্যাচ তৈরি করান।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর