January 19, 2025, 1:29 pm

সংবাদ শিরোনাম
শেরপুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে কর্তৃক চক্ষু শিবির ও ১২ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর তার স্ত্রী জানে না সে সধবা নাকি বিধবা-ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ধনবাড়িতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত আহতদের জন্য দোয়া ও জনসভা অনুষ্ঠিত  কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের অনিয়ম ও মহাজাতকের ভয়াবহ প্রতারণা । পর্ব ০১ মহা দূনীর্তিবাজ ও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আস্থাভাজন,অতিরিক্ত সচিব, মোঃ তোফাজ্জেল হোসেনের সাতকাহন দেশের রাজনীতিতে আ.লীগের কবর রচনা হয়েছে- নুরুল হক নুর চট্রগ্রাম জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ৩৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ২ মাইক্রোবাস জব্দ। ঘোড়াঘাটে পতিত জমিতে কমলা চাষে আলোচনার শীর্ষে বদরুল আলম চকরিয়ায় স্ত্রীকে হত্যা ,স্বামী মেহেদী হাসান লামায় গ্রেফতার মোংলায় বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

ফুফুকে নিয়ে পালিয়েছে ভাতিজা, পরিবারের অভিযোগ

ফুফুকে নিয়ে পালিয়েছে ভাতিজা, পরিবারের অভিযোগ

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক  


ফুফুকে নিয়ে উধাও হয়েছে মাহমুদুল তালুকদার (২৫) নামে এক ভাতিজা। ঘটনাটি ঘটেছে সিরাগঞ্জের উল্লাপাড়ায়।

গত ২০ দিন ধরে তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় মেয়ের বড় ভাই মানছুর রহমান বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জ দায়রা জজ আদালতে ৪ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা করেছেন। মাহমুদুল তালুকদার জানিয়েছে মেয়েটি প্রতিবেশি ফুফু, তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে এবং তাঁরা উভয়ে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়।

এ বিষয়ে মামলার আসামিরা হলেন- মাহমুদুল তালুকদার (২৫), তার বাবা শহিদুল তালুকদার (৫০), মামা মোহাম্মাদ আলী (৩৫) নানা আশরাফ আলী তালুকদার (৬৫)।

উল্লাপাড়া উপজেলার বড়হর ইউনিয়নের খাষচর জামালপুর গ্রামে এ আলোচিত ঘটনা ঘটে।

এলাকাবাসী জানান, প্রেমের টানে তারা এমন কাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারেন। ইতোমধ্যে তারা দুইজন কোর্টের মাধ্যমে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু, তাদের এমন কাজ মেনে নিতে পারছেন না পরিবারের সদস্যসহ এলাকাবাসী। তারা বলছেন, সামাজিকতা বলে একটা কথা আছে।

উল্লাপাড়া মডেল থানা পুলিশের এসআই শাহিন হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় চলতি মাসের ১৩ অক্টোবর মেয়ের বড় ভাই মানছুর রহমান বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জ দায়রা জজ আদালতে মাহমুদুলসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন।

এসআই শাহিন আরও বলেন, গত ২৪ সেপ্টেম্বর মাহমুদুল তালুকদার মেয়েকে তার বাড়িতে থেকে জোরপূর্বক উঠিয়ে নিয়ে গেছে। এরপর থেকে এই যুগলকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের মধ্যে কোনো প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। এমনকি তাদের বিয়েও হয়নি। পরিবারের দাবি মাহমুদুল তাদের মেয়ে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করছে এবং লুকিয়ে রেখেছে।

এ ব্যাপারে মাহমুদুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে বলেন, পরিবার মেনে না নেওয়ায় তারা নিজেরাই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতেই বাড়ি ছাড়েন।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর