এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডসহ ১১টি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় ২০ লাখ ২১ হাজার ৮৬৮ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।
সারাদেশে ২৯ হাজার ৫৯১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭৯০টি কেন্দ্রে এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি (ভকেশনাল) পরীক্ষায় অংশ নেবে।
গত ১৯ জুন এসএসসি পরীক্ষা শুরুর কথা থাকলেও সিলেটসহ দেশের অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির কারণে তা পিছিয়ে যায়। এবার সংশোধিত ও পুনর্বিন্যাস করা সিলেবাসে ৩ ঘণ্টার পরিবর্তে ২ ঘণ্টা পরীক্ষা নেয়া হবে।
প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে এসএসসি ও এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হলেও এ বছর করোনা ও বন্যা পরিস্থিতির কারণে এ দুটি গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক পরীক্ষা পিছিয়ে যায়। গত বছর এসএসসি পরীক্ষা নেয়া হলেও করোনার কারণে এইচএসসিতে শিক্ষার্থীদের অটোপাস দেয় সরকার। করোনার কারণে দ্বিতীয় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সশরীরে ক্লাস বন্ধ করা হয় চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি। এক মাস পর ২২ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষাঙ্গন খুলে দেয় সরকার।