আবু তালহা তোফায়েল,গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধিঃ
খোদার অশেষ নেয়ামতে ভরপুর পাথরের রাজ্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা, দেশ ও বিদেশের পরিচিত ও নামকরা পর্যটনকেন্দ্র, প্রতিদিন হাজারো পর্যটকদের সমাগম ঘটে যে পর্যটন স্পটে, সেই কাঙ্খিত পর্যটনকেন্দ্র দেশের সর্ববৃহৎ উপজেলা সিলেটের গোয়াইনঘাটের “বিছনাকান্দি”।পর্যটকদের সুবিধায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে মানসম্মত খাবারের বিশ্বস্ত এক রেস্টুরেন্ট।শুধু খাবার নয়, পাশাপাশি আবাসিক হোটেল ও “জলপরী আবাসিক পর্যটন হোটেল”।দেশ বিদেশে সুখ্যাতি লাভ করে বিছনাকান্দি পর্যটনকেন্দ্র। কিন্তু সেখানে কোনো আবাসিক হোটেল বা বিকল্প কোনো থাকার ব্যবস্থা ছিলোনা। পর্যটকরা রাত্রি হলেও সিলেট শহরে ফিরে যেতে হতো৷ কারণ এখানে কোনো ভাবেই থাকার ব্যবস্থা নেই এবং পাশাপাশি ভালো কোনো খাবারের রেস্তোরাঁও ছিলোনা, কয়েকটা টংগের দোকান ছিলো, খাবারের রেস্তোরাঁ ছিলো হাদারপার বাজারে; যা পর্যটনকেন্দ্র থেকে ২-৩ কিঃমিঃ দূর। পর্যটকরা প্রায়ই নিজে খাবার নিয়ে আসতেন। টং দোকানে উপস্থিত শুকনো খাবার আর খিচুড়ি ছাড়া কিছু পাওয়া যেতোনা।সবকিছু বিবেচনা করে পর্যটকদের সুবিধার্থে সুন্দর পরিবেশে থাকা এবং খাওয়ার এক নির্ভরযোগ্য আবাসিক হোটেল নির্মাণ করেন “মোহাঃ আবুল হুসেন”।রুস্তমপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বগাইয়া গ্রামে বিছনাকান্দী মূল পর্যটনস্পটেই অবস্থিত “জলপরী আবাসিক পর্যটন হোটেল”।গত ২৭ নভেম্বর (বুধবার) বিকাল ৩টায় হোটেল পরিদর্শন করেন গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জননেতা মাওলানা গোলাম আম্বিয়া কয়েছ।তিনি তার মন্তব্যে বলেন- বিছনাকান্দিতে এই প্রথম আবাসিক হোটেল দেখে এবং মানসম্মত পরিবেশে খাবার পরিবেশন দেখে ভালই লাগলো৷আগত পর্যটকরা খাবারে হতাশায় পড়বেনা, শহরে ফিরতে অসুবিধায় পড়লে সেখানে অবস্থান ও করতে পারবেন।
প্রাইভেট ডিটেকটিভ/২৮ নভেম্বর ২০১৯/ইকবাল