June 13, 2025, 10:20 pm

সংবাদ শিরোনাম
ডাসারে কপোত-কপোতীকে জিম্মি করে চাঁদা দাবি, গ্রেফতার ১ ঈদুল আযহার সরকারি ছুটির মাঝেও মাদারীপুর সদর উপজেলার অধিকাংশ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে চালু আছে জরুরি প্রসব সেবা কালকিনিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ভ্যানচালকের ঘর পুড়ে ছাই–সর্বস্বান্ত পরিবার ভাঙ্গায় হাঁস কিনতে এসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৪ বছরের শিশু নাজিয়ার ঝিকরগাছার বায়সা চাঁদপুর ৪দিন গত হলেও মেলেনি সোহানা হত্যার রহস্য ঝিকরগাছায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মোটরসাইকেলসহ আটক-৫ যশোরের শার্শায় যুবক খুন, ৬ দিনের ব্যবধানে ৩ হত্যাকান্ড নাইক্ষংছড়ি ও রামু ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা ভয়ংকর ডাকাত শাহীন অস্ত্র ও মাদকসহ যৌতবাহিনী হাতে আটক ইতালিতে স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করলেন মাদারীপুরের রেমিট্যান্স যোদ্ধা শাজাহান বেনাপোলে চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনে নতুন রূপে করোনা ভাইরাস, স্বাস্থ্য বিভাগের সতর্কতা

হাসপাতালে ‘নেওয়ার আগেই’ জাতীয় ফুটবলার সাবিনার মৃত্যু

হাসপাতালে নেওয়ার আগেইজাতীয় ফুটবলার সাবিনার মৃত্যু

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ জাতীয় ফুটবল দলের সদস্য সাবিনা খাতুন মারা গেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া ৩টার দিকে মারা যায় এই কিশোরী ফুটবলার।

২০১৩ সালে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় প্রথম অংশ নিয়েছিল সাবিনা। এরপর বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৪ দলের প্রাথমিক ক্যাম্পে প্রথম ডাক পায় সে। ২০১৫ সালে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ বালিকা আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়া বাংলাদেশের জাতীয় দলের হয়ে খেলা কিশোরী ফুটবলারদের মধ্যে সাবিনা খাতুনও ছিল।

ধোবাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক খাদেমুল ইসলাম জানান, পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন দুদিন ধরে জ্বরে ভুগছিল সাবিনা। আজ সোয়া ৩টার সময় তাকে হাসপাতালে আনা হয়।  তবে পরীক্ষা করে দেখা যায় সাবিনা হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছে।

সাবিনার মরদেহ তার প্রতিষ্ঠান কলসিন্দুর স্কুল মাঠে আনা হলে হাজার হাজার মানুষ, ছাত্র-ছাত্রী, তার সহযোগী ফুটবল-কন্যারা কান্নায় ভেঙে পড়ে। তার এই হঠাৎ মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছে না।

সাবিনা ধোবাউড়া উপজেলার কলসিন্দুরের রানিপুর গ্রামে তার মায়ের সঙ্গে বসবাস করত। তার বাবা সেলিম মিয়া আগেই মারা গেছেন।

কলসিন্দুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মালা রানী সরকার জানান, দুদিন ধরে জ্বরে ভুগলেও চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়নি সাবিনাকে। তিনি বলেন, সাবিনার মা হয়তো স্থানীয় কোনো ওষুধের দোকান থেকে জ্বরের ওষুধ কিনে খাইয়ে থাকতে পারেন। পরিবারটি অনেক দরিদ্র বলেও জানান এই শিক্ষিকা।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর