October 7, 2024, 10:21 am

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

‘নূর আলমের ক্যাসেট’ চঞ্চলের

‘নূর আলমের ক্যাসেট’ চঞ্চলের

ডিটেকটিভ বিনোদন ডেস্ক

নব্বইয়ের দশকের প্রেক্ষাপটে নির্মিত ‘নূর আলমের ক্যাসেট’ শীর্ষক একটি টেলিছবিতে অভিনয় করলেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এটি পরিচালনা করেছেন নির্মাতা হিমু আকরাম। গল্পে দেখা যাবে, বাজার থেকে ১২ ভোল্টের ব্যাটারি ভাড়া এনে বাড়িতে টেপ রেকর্ডার বাজায় হারু। বড়ভাই নূরু সৌদি আরব থেকে কথা রেকর্ড করে ক্যাসেট পাঠিয়েছে। উঠানজুড়ে মা, খালা, বউ, ঝিদের আসর বসেছে। সবার কান টেপ রেকর্ডারের দিকে।

ক্যাসেটের ফিতা ঘুরে। পিনপতন নীরবতায় সবাই শুনতে থাকে নূর আলমের কথা। ঘুরতে থাকে ক্যাসেটের চাকা। এই একটি চিত্রকল্পের মাধ্যমে ভেসে ওঠে নব্বইয়ের দশকের চিরায়ত গ্রামবাংলার বড় অংশ। আর সেই গল্পটিকেই এবার পর্দায় তুলে ধরেছেন নির্মাতা। সম্প্রতি ঢাকার অদূরে পুবাইলের বিভিন্ন স্থানে এর শুটিং শেষ হয়েছে। এতে নূর আলমের ছোটভাই হারু চরিত্রে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। বিভিন্ন চরিত্রে আরও আছেন প্রিয়া আমান, শাহনাজ খুশি, দিলারা জামান, এস কে বাপ্পি, শরিফ ভূঁইয়া প্রমুখ। গল্পটি প্রসঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, এখানে আমি হারু চরিত্রে অভিনয় করেছি। নূর আলমের ছোটভাই।

গ্রামের হাট থেকে ব্যাটারি ভাড়া করে আনা, বড় ভাবির ক্যাসেট চুরি করা, বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া করা, বিদেশ থেকে পাঠানো ভাইয়ের রেকর্ডিং ক্যাসেট বাজানোর আয়োজন করা- সব মিলিয়ে চরিত্রটি বেশ মজার। আগে গ্রামের বাস্তবতাও ছিল এমনই। এই টেলিছবির মাধ্যমে দর্শকরা অন্য একটি গল্প পাবেন। যে গল্পটির মধ্য দিয়ে অসংখ্য মানুষ বড় হয়েছেন, তবে এভাবে ভাবেননি কখনও। যে গল্পটির হাত ধরে দর্শকরা ফিরে যাবেন ফেলে আসা নব্বইয়ের দশকে গ্রামে কিংবা শৈশব-কৈশোরে। ২৪শে নভেম্বর বেলা ৩টায় চ্যানেল আইতে এটি প্রচার হবে বলে নির্মাতা সূত্রে জানা যায়। এদিকে চঞ্চল চৌধুরী বর্তমানে একাধিক ধারাবাহিকের কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর