December 21, 2024, 6:29 pm

সংবাদ শিরোনাম
পার্বতীপুরে ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা ২০২৪ অনুষ্ঠিত বাংলাভিশন ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদকের বিরুদ্ধে নাবিলের অপপ্রচারের প্রতিবাদ হিলিতে বিজিবি দিবসে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার বিজিবির কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে বাড়ির সীমানা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত-৬ গভীর রাতে আশ্রায়ন প্রকল্পের শীতার্তদের পাশে হাকিমপুরের ইউএনও অমিত রায় যশোরে জামিয়া ইসলামীয়া মাদ্রাসার অনুষ্ঠানের ভিডিও নিয়ে তোলপাড় পটুয়াখালীতে রাখাইনদের ধান লুটের ঘটনা মিথ্যে দাবী করে যুবদল নেতার মানববন্ধন ভারত সীমান্তের ইছামতী নদীর তীর থেকে ৩ বাংলাদেশী যুবকের লাশ উদ্ধার সেন্টমার্টিন দ্বীপে শতাধিক ইট-পাথরের স্থাপনা : ২০৪৫ সালের মধ্যেই সাগরে তলিয়ে যাবার আশংকা

বিজয় দিবসের ছুটিতে পর্যটক মুখর সুন্দরবন 

মোংলা প্রতিনিধিঃ

 

বিজয় দিবসের ছুটিতে পর্যটকের ঢল নেমেছে সুন্দরবনে। ট্রলার ও লঞ্চযোগে শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকে করমজলসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেছেন তারা। শনিবারও (১৭ ডিসেম্বর) আসছেন পর্যটকরা। সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির বলেন, একদিকে ১৬ ডিসেম্বরের ছুটি অপরদিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ তাই শুক্রবার পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে। আগত দর্শনার্থীদের মধ্যে বেশিরভাগই শিক্ষার্থী, যাদের অধিকাংশ এসেছে পরিবারসহ। অফিস আদালত বন্ধ থাকায় বিভিন্ন জায়গা থেকে সরকারি চাকরিজীবীরাও এসেছেন। এসেছেন মোংলাসহ আশপাশ এলাকার লোকজনও। আজাদ কবির আরও বলেন, শুক্রবারই প্রায় ১২ শতাধিক পর্যটক এসেছেন করমজলে। এর আগে বৃহস্পতিবার এ কেন্দ্রে পর্যটক আসে ১৫০-২০০। আগের শুক্রবার লোক হয়েছিল ৪০০। শনিবারও লোক আসছে। বন্ধের দিন থাকায় এদিনও লোক সমাগম ভালো হবে বলে আশা করছি। করমজল ছাড়াও বনের হাড়বাড়ীয়া, হিরণপয়েন্ট-নীলকমল, কটকা, কচিখালী ও দুবলার চরে পর্যটক সমাগম ঘটেছে। তিন দিনের প্যাকেজে এসব জায়গা ঘুরে দেখছেন দর্শনার্থীরা। ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব সুন্দরবনের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আজম ডেভিড বলেন, শুক্রবার দিনভর ৫০টির মতো ছোট-বড়-মাঝারি লঞ্চ পর্যটক নিয়ে সুন্দরবনের ভেতরে প্রবেশ করেছে। এসব লঞ্চে প্রায় ২ হাজার পর্যটক তিনদিনের প্যাকেজে সুন্দরবন ভ্রমণে গেছেন। মূলত বিজয় দিবসের ছুটিতে এত বেশি সংখ্যক লোকের আগমন ঘটেছে। তিনি আরও বলেন, সামনের দিনগুলোতেও পর্যটকের সংখ্যা বাড়তে থাকবে। শীতকালই হলো মূলত পর্যটন মৌসুম। এ সময়ে সাগর ও নদীর পানি ঠান্ডা থাকে সেই সাথে ঝড় বৃষ্টি না থাকায় পর্যটকরা স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণ করে থাকেন। এ সময় ঘূর্ণিঝড়ের আশংকা থাকে, যদি তেমন কোন ঝড়-ঝাপটা না হয় তাহলে পর্যটকদের আনাগোনায় সরগরম থাকবে এ শীত মৌসুম।
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর