নিজস্ব প্রতিবেদনঃ
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ব বোর্ডের টেন্ডার অনিয়মের মাধ্যমে প্রায় ৫০ কোটি টাকা লোপাটের ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অনিয়ম—দূর্নীতির ‘প্রাইভেট ডিটেকটিভ পত্রিকার’ অনুসন্ধানে টেন্ডার কার্যক্রমের কোটি কোটি টাকা লোপাটের ঘটনা বেরিয়ে এসেছে। বৈশ্বিক আবহাওয়া পরিবর্তনের এ সময়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যাপক অনিয়ম—দূর্নীতির মধ্য দেশকে আরো হুমকির মুখে ফেলছে কতিপয় দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তাবৃন্দ।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উন্নয়নমূলক কাজের জন্য অনলাইনে ই—টেন্ডারের মাধ্যমে সিডিউল প্রকাশ করা হয়। তবে নির্বাহী প্রকৌশলী কার্যালয়ে অদৃশ্য শক্তির বলে বারবারই ডিসকাউন্টের সাড়িতে ৩য় থেকে ৫ম স্থানে থাকা প্রতিষ্ঠানকে কাজ পাইয়ে দেওয়া হয়। যার টেন্ডার প্রপোজালসহ বিস্তারিত কাগজপত্র ‘প্রাইভেট ডিটেকটিভ’ এর হাতে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো মেসার্স তাজুল ইসলাম, মেসার্স এম.আর কনস্ট্রাকশন, ওয়েস্টার্ণ ইঞ্জিনিয়ারিং প্রাঃ লিঃ, মেসার্স কে. কে. এন্টারপ্রাইজ, খোকন কনস্ট্রাকসন এবং ইঞ্জিনিরিয়া লিমিটেড। যাদের কোন প্রতিষ্ঠানেরই ডিসকাউন্ট প্রপোজাল সর্বনিম্ন দরদাতা না হওয়া সত্ত্বেও উপরোক্ত ঠিকাদারদের প্রত্যেককে ২ বা ৩টি করে কাজ দিয়েছে। যাতে করে সরকার প্রাপয় ৫০ কোটি টাকার শুধুমাত্র রাজস্বই হারিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পানি উন্নয়ন বোর্ডের একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী ‘মুক্ত খবর’কে ঢাকা পওর বিভাগ-১, নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র সরকার চক্রবর্তী বিপুল পরিমাণ ঘুষ—লেনদেনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাচারিতা কয়েকটি কোম্পানিকে উক্ত প্রকল্পের কোটি কোটি টাকার কাজ পাইয়ে দিয়েছে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পূর্ণ নিম্নমানের কাজ করছে। দ্বিতীয় রিপোর্ট বাকী অংশ থাকছে।