ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, এসব রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা এর আগে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীর উপরও আক্রমণ চালিয়েছে। তাছাড়া, এরা পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি অধ্যুষিত অঞ্চল থেকে বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওয়েবসাইটে পোস্ট করা এক বিবৃতি থেকে জানা গেছে, উত্তরাঞ্চলীয় রাখাইন প্রদেশের একটি গ্রাম থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা একটি গণকবর খুঁড়ে মোট আটাশটি মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। এদের সবাই হিন্দু ধর্মাবলম্বী, বেশীরভাগই নারী।
উল্লেখ্য, রাখাইন রাজ্যে গত ২৫ আগস্ট সেনাবাহিনী ও পুলিশের ৩০টি চৌকিতে সমন্বিতভাবে হামলা চালানো হয়। রয়টার্সের খবরে জানানো হয়, ওই হামলায় নিরাপত্তা বাহিনীর ১২ জন সদস্য ও ৫৯ জন হামলাকারী প্রাণ হারান। পরবর্তীতে দ্য আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি (এআরএসএ) নামের একটি সংগঠন ওই হামলার দায় স্বীকার করে এধরনের আরো হামলার হুমকি দেয়। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া ও দ্য ইকোনোমিক টাইমস।