November 15, 2025, 2:42 am

সংবাদ শিরোনাম
ইয়াবা কারবারি ফ্যাসিস্ট সহযোগীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হাইওয়ে পুলিশ, নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক গংগাচড়ায় গজঘন্টা ইউনিয়ন বিএনপি সেক্রেটারির অপতৎপরতায় দিনভর উত্তপ্ত আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা-মৌলভীবাজারের চার আসনেও মনোনয়ন চূড়ান্ত প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা কলি’ নিতে সম্মত এনসিপি বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা ঝিকরগাছায় নাতিজামাই এর হাতে নানা শ্বশুর খুন র‍্যাব-১৩ এর অভিযানে লালমনিরহাটে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য এস্কাফ (ESKuf) ও গাঁজাসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রংপুরের মোবারক আলী হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেপ্তার নবীগঞ্জে বার বার মেয়ে প*রকিয়া**য় জড়িয়ে পরার কারণে নিজ হাতে খু*ন করলেন পিতা

শান্তির জন্য প্রস্তুত রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা

শান্তির জন্য প্রস্তুত রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

মায়ানমার সরকার শান্তির পদক্ষেপ নিলে তাতে সাড়া দিতে প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী গ্রুপ আরকান  রোহিঙ্গা স্যালভ্যাশন আর্মি ।  গতকাল শনিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। সহিংসতা কবলিত রাখাইন রাজ্যে ত্রাণ সরবরাহ নির্বিঘ্ন করতে ১০ সেপ্টেম্বর থেকে এক মাসের অস্ত্রবিরতি ঘোষণা করেছিল আরসা। সোমবার মধ্যরাতে ওই অস্ত্রবিরতির মেয়াদ শেষ হবে।

অস্ত্রবিরতির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে এ বিষয়ে বিবৃতিতে কিছু বলেনি আরসা। তবে সংগঠনটি জানিয়েছে, রোহিঙ্গা জনগণের বিরুদ্ধে চালানো অত্যাচার ও দমনপীড়ন বন্ধ করতে তারা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বিবৃতিতে বলা হয়, যেকোনো পর্যায়ে বার্মা সরকার যদি শান্তিতে ইচ্ছুক হয়, তাহলে আরসা সেই ইচ্ছাকে স্বাগত জানিয়ে প্রতিদান দিবে।

আরসার এই প্রস্তাবের বিষয়ে মন্তব্যের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে মায়ানমার সরকারের কোনো মুখপাত্রকে পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে রয়টার্স। তবে আরসা ১০ সেপ্টেম্বর থেকে যখন অস্ত্রবিরতি ঘোষণা করেছিল তখন মিয়ানমার সরকারের এক মুখপাত্র বলেছিলেন, সন্ত্রাসীদের সঙ্গে আলোচনার কোনো নীতি আমাদের নেই।

২৫ অগাস্ট রাতে আরসার সদস্যরা সাধারণ রোহিঙ্গাদের নিয়ে মায়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রায় ৩০টি চৌকি ও সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্পে সমন্বিত হামলা চালায়। লাঠি ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে চালানো এই হামলার সময় দুপক্ষের সংঘর্ষে প্রায় ১৪ জন নিহত হয়। এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে নির্বিচার হামলা শুরু করে মায়ানমারের সামরিক বাহিনী। এতে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে চলে আসতে বাধ্য হয়।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর