July 3, 2024, 7:44 am

সংবাদ শিরোনাম
নবীগঞ্জের আউশকান্দি কিবরিয়া রোড সংস্কার যেন স্বপ্ন! দীর্ঘদিন দিন পর আশা পূরণ হতে যাচ্ছে কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেলো বাবা-ছেলের যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক কুলাউড়ার মাহফুজ আদনানের উদ্যোগে ত্রাণ তৎপরতা সরিষাবাড়িতে জুয়ার আসর থেকে ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার সিরাজগঞ্জ র‌্যাব-১২’র অভিযানে ডাকাতি ও হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার ঝিকরগাছায় প্রবাসীর স্ত্রী আপত্তিকর অবস্থায় ধরা ৩০হাজার টাকায় রফাদফা পরিচ্ছন্নতা ও ডেঙ্গু নিধন অভিযান-২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন শার্শায় এইসএসসি ও আলিম পরীক্ষার প্রথমদিনে অনুপস্থিত- ৪৬ ১ জুলাই কাজী জাফর আহমদ এর ৮৫তম জন্মবার্ষিকী বন্যার্ত আশ্রয় কেন্দ্রে ফ্রি চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ

শিশুর কান্নায় পুলিশ কর্মকর্তার মাতৃত্ব

শিশুর কান্নায় পুলিশ কর্মকর্তার মাতৃত্ব

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

বিচারাধীন মামলায় আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো এক হাজতি মায়ের শিশুসন্তানকে বুকের দুধ খাইয়ে সাড়া ফেলেছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। চার মাস বয়সী ওই শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে।

দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শনিবার চীনের শানজি প্রদেশের এক আদালতে এই ঘটনা ঘটে। বুকের দুধ খাওয়ানো ওই পুলিশ কর্মকর্তার নাম হাও লিনা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চার মাস বয়সী ওই শিশুসন্তানের মা বিচারাধীন একটি মামলার হাজতি। গতকাল শনিবার তাঁকে কাঠগড়ায় তোলা হয়। সে সময় টানা কেঁদে যাচ্ছিল হাজতি ওই নারীর ছোট্ট শিশুটি। নিজেও মাÑতাই মাতৃত্ববোধ জেগে ওঠে পুলিশ কর্মকর্তা হাও লিনার। ক্ষুধার্ত ভেবে শিশুটিকে নিজের বুকের দুধ খাওয়ানোর সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এজন্য শিশুটির মায়ের কাছে অনুমতিও নেন। শিশুটিকে বুকের দুধ খাওয়ানোর পুরো দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করেন হাওয়ের এক সহকর্মী। পরে এই ছবি আদালতে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পোস্ট করা হয়। সেখান থেকেই ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ওঠে।

হাও লিনা বলেন, ‘কিছুতেই শিশুটির কান্না থামছিল না। আমরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলাম। আমিও নতুন মা হয়েছি। তাই বুঝতে পেরেছিলাম, শিশুটিকে ছেড়ে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কতটা উদ্বিগ্ন ছিলেন তার মা। শিশুটির কান্না থামানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি।’ পরে মায়ের কাছে অনুমতি নিয়ে বুকের দুধ খাইয়ে শিশুটির কান্না থামান হাও।

ইন্টারনেটে এই দৃশ্য প্রকাশ হওয়ায় অনেকেই প্রশংসা করেন হাওয়ের। প্রশংসায় আপ্লুত হাও বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, পুলিশের সব কর্মকর্তারই এ রকম পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। আমি যদি ওই হাজতি নারীর মতো একজন মা হতাম, তাহলে আশা করতাম আমার সন্তানকে কেউ একজন সাহায্য করুক।’

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর