September 21, 2024, 1:22 pm

সংবাদ শিরোনাম
দুর্নীতি বিরোধী জাতীয় সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজাফর রহমান মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার বন্ধে কুড়িগ্রামে জলবায়ু ধর্মঘট খুলনা দৌলতপুর রেলস্টেশন ও মহসিন মোড় কাঁচাবাজারে এলাকাবাসীর উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান সংসার রেখে ডলিতে আসক্ত কয়েছ৷ বিয়ে ছাড়াই এক সাথে বসবাস ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে তিন লাখ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জামাদিসহ দুই জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ যশোরের সাবেক এসপি আশরাফুল সহ ১০ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা কুড়িগ্রামে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় প্রভাবশালীদের মৎস্য চাষ প্রতিষ্ঠার পর থেকে নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত ক্ষেতলাল পৌরসভার বাসিন্দা উখিয়ায় রোহিঙ্গা শিবিরে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ সন্ত্রাসী আটক কুড়িগ্রামের চিলমারীতে আশ্রয়নের ঘর বানিজ্য

কৃষি মন্ত্রণালয়াধীন BMDA এর Dugwell project এর জলজালিয়াতি, অনিয়ম, টেন্ডার বাণিজ্য

কৃষি মন্ত্রণালয়াধীন BMDA এর Dugwell project এর জলজালিয়াতি, অনিয়ম, টেন্ডার বাণিজ্য!
নিজস্ব প্রতিনিধি


বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কতৃপক্ষ রাজশাহী। কৃষি মন্ত্রণালয়ের  BMDA Dugwell এর project এ সর্বনি¤œ দরদাতার প্রত্যয়ন পত্র জালসত্ত্বেও কোটি টাকার কাজ পান।

জানা যায়, সৌর সেচ প্রকল্প বরেন্দ্র এলাকায়  supply installation and commissioning of 30 meter head and 5 liter/Second discharge of solar irrigation ac submersible pump with solar panels on turnkey basis in constructed Dugwell under DTIP -2. Total Quantity 20 sets.

উক্ত কাজের জন্য রাজশাহী, নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকার খালে ভূ-উপরিস্থ পানির সংরক্ষণ করে সেচ সুবিধা বর্ধিকরণে টেন্ডার আহ্বান করা হয়।

যার টেন্ডার আই ডি নং ১১৩২৮৮, রেফারেন্স নং MBDA/ DTIP-2/SOLAR-56/2017-18/870, তারিখ-২১/০৭/২০১৭ ইং, ক্লোজিং ২৮/০৮/২০১৭ ইং, এ ক্ষেত্রে প্রকল্প পরিচালক ছিলেন, মোঃ আব্দুল লতিফ।

অনুরূপ আর একটি টেন্ডার হয়েছিল যার টেন্ডার আই ডি নং ১১৩৩৮৫, রেফারেন্স নং BMDA/RWC-11/goods/raj-58/2017-18, তারিখ ৩০/০৭/২০১৭ ইং, ক্লোজিং ৩০/০৮/২০১৭ ইং Total Quantity 8 sets. সে ক্ষেত্রে প্রকল্প পরিচালক ছিলেন সিব্বির আহম্মেদ।
সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কয়েকটি কোম্পানী উল্লেখিত টেন্ডারে অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বনি¤œ দরদাতা কোম্পানির কাগজপত্রাদি যাচাই বাচাই না করেই কোটি কোটি টাকার কাজ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। পি,পি, আর ২০০৮-এর নিয়মানুযায়ী টেন্ডার হলেও, অনিয়ম করে কোটি কোটি টাকার কাজ অযোগ্য প্রতিষ্ঠানকে যোগ সাজসের মাধ্যমে দেওয়া হয়। ধারনা করা হচ্ছে বড় অংকের ঘুষ লেনদেন করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দরপত্রের সর্বনি¤œ দরদাতা, বেইস টেকনোলজিস লিমিটেড-এর অভিজ্ঞতার সনদটি ভূয়া। ভুয়া সনদ সম্পর্কে প্রত্যয়নকারী কৃষিবিদ নির্মল কুমার দে উপ পরিচালক (কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খামার বাড়ী, চুয়াডাঙ্গা) বলেন, ২০১৬ ইং সালের ১ মার্চ থেকে শুরু হওয়া সি,এস আর প্রকল্প ১৫ মার্চ ২০১৭ ইং তারিখের শেষ হওয়া এমন কোন কাজের অভিজ্ঞতা সনদপত্রে আমি প্রত্যয়ন করি নাই।
কেউ যদি করে থাকে, আমি ধরে নিবো, আমার সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য প্রতারণার ফাঁদ পেতেছেন কে বা কারা আমি তাদেরকে চিনি না। তিনি আরোও বলেন সাদা কাগজে কম্পোজকৃত অভিজ্ঞতার সনদ হতে পারে না।
যারা এহেন কাজ করেছে, তারা নেহাত অন্যায় কাজ করেছে। প্রত্যায়নকারী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, কৃষি প্রকৌশলী, কৃষি সম্প্রসারণ আিধদপ্তর, খামারবাড়ী, চুয়াডাঙ্গা কে সীলমোহর সংযুক্ত মোবাইল নম্বরে পাওয়া যায়নি।
উল্লেখিত নম্বরে যাকে পাওয়া গেলো তিনি হলেন মোঃ রাশেদ, ঢাকায় থাকেন, গার্মেন্টেস এ চাকুরী করেন।
বেইস টেকনোলাজিস লিমিটেড কোম্পানির অভিজ্ঞতার সনদটি ভুয়া তার আরোও প্রমাণ হলো ১ মার্চ ২০১৬ হইতে ১৫ মার্চ ২০১৭ ইং যে কাজটি সম্পন্ন করেছিল। তার প্রাক্কলিত ব্যয় ছিল ২০,০০,০০০ (বিশ লক্ষ) টাকা মাত্র। কিন্তু সনদে দেখানো হয়েছে ৪২,০০,০০০ (বিয়াল্লিশ লক্ষ) টাকা মাত্র। আরো অসঙ্গতি হলো। প্রত্যায়ন পত্রটির উপরেল্লিখিত শিরোনাম যেখানে যাহার কাছে প্রযোজ্য।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর