December 22, 2024, 11:31 am

সংবাদ শিরোনাম
পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়, পুলিশ ও জনগণ একে অন্যের পরিপূরক-রেজাউল করিম মল্লিক দলের পরিবর্তন হয়েছে চরিত্রের পরিবর্তন হয়নি শায়খে চরমোনাই মুফতি ফয়জুল করীম আপনারা শান্তিতে থাকুন আমরা চাই,আমাদেরকেও আপনারা শান্তিতে থাকতে দিন- ডা. শফিকুর রহমান যশোরে গাছের সাথে বাসের ধাক্কায় নিহত ১ পার্বতীপুরে ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা ২০২৪ অনুষ্ঠিত বাংলাভিশন ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদকের বিরুদ্ধে নাবিলের অপপ্রচারের প্রতিবাদ হিলিতে বিজিবি দিবসে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার বিজিবির কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে বাড়ির সীমানা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত-৬ গভীর রাতে আশ্রায়ন প্রকল্পের শীতার্তদের পাশে হাকিমপুরের ইউএনও অমিত রায়

হাসপাতালে ‘নেওয়ার আগেই’ জাতীয় ফুটবলার সাবিনার মৃত্যু

হাসপাতালে নেওয়ার আগেইজাতীয় ফুটবলার সাবিনার মৃত্যু

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ জাতীয় ফুটবল দলের সদস্য সাবিনা খাতুন মারা গেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া ৩টার দিকে মারা যায় এই কিশোরী ফুটবলার।

২০১৩ সালে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় প্রথম অংশ নিয়েছিল সাবিনা। এরপর বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৪ দলের প্রাথমিক ক্যাম্পে প্রথম ডাক পায় সে। ২০১৫ সালে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ বালিকা আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়া বাংলাদেশের জাতীয় দলের হয়ে খেলা কিশোরী ফুটবলারদের মধ্যে সাবিনা খাতুনও ছিল।

ধোবাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক খাদেমুল ইসলাম জানান, পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন দুদিন ধরে জ্বরে ভুগছিল সাবিনা। আজ সোয়া ৩টার সময় তাকে হাসপাতালে আনা হয়।  তবে পরীক্ষা করে দেখা যায় সাবিনা হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছে।

সাবিনার মরদেহ তার প্রতিষ্ঠান কলসিন্দুর স্কুল মাঠে আনা হলে হাজার হাজার মানুষ, ছাত্র-ছাত্রী, তার সহযোগী ফুটবল-কন্যারা কান্নায় ভেঙে পড়ে। তার এই হঠাৎ মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছে না।

সাবিনা ধোবাউড়া উপজেলার কলসিন্দুরের রানিপুর গ্রামে তার মায়ের সঙ্গে বসবাস করত। তার বাবা সেলিম মিয়া আগেই মারা গেছেন।

কলসিন্দুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মালা রানী সরকার জানান, দুদিন ধরে জ্বরে ভুগলেও চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়নি সাবিনাকে। তিনি বলেন, সাবিনার মা হয়তো স্থানীয় কোনো ওষুধের দোকান থেকে জ্বরের ওষুধ কিনে খাইয়ে থাকতে পারেন। পরিবারটি অনেক দরিদ্র বলেও জানান এই শিক্ষিকা।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর