রংপুরে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এক স্বাক্ষাত কারে বলেন রবি মৌসুমের নূতন  ফসল ঘরে না উঠা পর্যন্ত খাদ্যপণ্যের দাম আপাতত কমার কোন সুযোগ নেই। আগামী বছরের শুরুতেই সব সংকট কাটিয়ে স্বাভাবিক হবে নিত্যপণ্যের দাম।
তিনি আরো বলেন আলু পেঁয়াজ ও ডিমের দাম নির্ধারণকরলেও তা ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। পেঁয়াজ আমদানীতে ভারত শতকরা  চল্লিশ  ট্যাক্স বৃদ্ধি করায় ঢাকার বাজারে পিয়াজ আসার পর ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে।  যার কারনে গোটা দেশে বেড়েছে এখন পেঁয়াজের দাম। মাঝ খানে পিয়াজের আইপি না থাকার কারনে বন্ধ রাখা হয়েছিলো ইমপোর্ট ফলে দেশীয় পিয়াজ বিক্রি হয়ে যায় যার কারনে পিয়াজের সংকট তৈরী হয়। তবে আগামী এক দেড় মাসের মধ্যে পিয়াজের দাম কমে আসবে বলে তিনি বলেন।
১৯ অক্টোবর বিকালে রংপুর নগরীর লেকভিউ পার্কের নিজ বাসভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী  আরো বলেন আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার চেষ্টা করছে  সারাদেশের কোল্ডস্টোরেজে কত আলু আছে সেগুলো পর্যালোচনা করে বাজার নিয়ন্ত্রণের এখনো  চেষ্টা চলছে। তবে আগাম আলু আসলেই দাম কমে আসবে  তাছাড়া আমদানী কমে যাওয়ায় কিছু খাদ্যপণ্যের দাম উর্দ্ধমুখি হয়েছে। বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারের সুপরিকল্পনা রয়েছে মন্ত্রনালয়ের চেষ্টাও আছে।
খাদ্যপণ্যের অস্থিরতার বাজারে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ও রোজায় কোন প্রভাব পরবে কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন বিশ্বমন্দা অর্থনীতিতে কম বেশি সব দেশেই প্রভাব পরেছে সে দিক থেকে বাংলাদেশের মানুষ  অনেক ভালো অবস্থানে আছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।