October 7, 2024, 9:21 pm

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

ফোন পেলেই তিনি ছুটে যান মহামারী মরন ব্যাধী করোনা রোগীর লাশ দাফনে

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

পৃথিবীর অনেক স্থানের মতোই ভারতেও কোভিড-১৯ আক্রান্তদের মৃতদেহ শেষকৃত্য নিয়ে এক ধরনের অনীহা কাজ করতে দেখা গেছে স্বজনদের মাঝে। ফলে শেষকৃত্য নিয়ে দেশটির বিভিন্ন স্থানেই দেখা গেছে জটিল পরিস্থিতি তৈরি হতে।এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় ধর্মীয় বিধান মেনে মৃতদেহের শেষকৃত্য করার জন্য এগিয়ে এসেছেন ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় গুজরাট রাজ্যের বাসিন্দা আবদুল মালাবারি (৫১)। গত তিন দশক ধরে তিনি বেওয়ারিশ দাফন করে আসছেন। খবর বিবিসির।এতকাল তিনি কেবল বেওয়ারিশ লাশ শেষকৃত্য করে এলেও এখন করোনা পরিস্থিতিতে বদলে গেছে দৃশ্যপট। অনেক ক্ষেত্রে স্বজনরাও করোনা রোগীর শেষকৃত্যে এগিয়ে আসছেন না। আবদুল মালাবারি বলেন, যে কোনো সময় ফোন পেলেই ছুটে যাই লাশ দাফনে বা সৎকারে। গুজরাটের মিরাটে এ পর্যন্ত যে ১৯ জন করোনায় মারা গেছে, সবার শেষকৃত্যই করেছেন আবদুল মালাবারি।গুজরাটে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৫৪৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন, এদের মধ্যে ২৪৪ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।গুজরাটের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার আশিষ নায়েক বলেন, এ দুর্যোগের সময় আমরা যখনই আবদুল ভাইকে ফোন দিয়েছি, তখনই তিনি লাশ দাফনে এগিয়ে এসেছেন। তার মতো মহানুভব সমাজসেবী আর দেখিনি।এটি তার সামাজিক দায়িত্ব মনে করে গত তিন দশক ধরে করে আসছেন আবদুল মালাবারি। করোনা রোগীদের দাফন ও সৎকার করায় তিনি ও তার সহযোগীরা কেউই বাড়ি যান না।তারা তাদের অফিসেই রাত কাটান, যাতে পরিবারের সদস্যরা আক্রান্ত না হন। শুধু করোনা রোগী নয়, এইডস রোগী মারা গেলেও দাফন করেন তিনি।১৯৯০ সালে সকিনা নামে এক এইডস রোগী মারা গেলে তার পরিবারের কেউ পর্যন্ত তাকে দাফন করতে যায়নি। তখন আবদুল মালাবারিই এগিয়ে যান তাকে দাফন করতে।এভাবেই তিনি সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রদ্ধার মানুষ হয়ে উঠেছেন।

প্রাইভেট ডিটেকটিভ/২৯ এপ্রিল ২০২০/ইকবাল

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর