January 3, 2025, 12:05 pm

সংবাদ শিরোনাম
হবিগঞ্জের দৈনিক সময় পত্রিকার সম্পাদক সহ ২ জনের বিরুদ্ধে ৫০ লক্ষ টাকার মানহানীর আদালতে মামলা সেনাপ্রধান খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজায় হিলিতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালন কুড়িগ্রামে সূর্যের দেখা নেই দুদিন, বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা লামায় তিনদিন পর নিখোঁজ স্কুলশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার চিলমারীতে কৃষক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত বামনায় নতুন বছরে শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ জ্ঞানভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে বিএনপি’র ৩১ দফার বিকল্প নেই -ব্যারিস্টার জামান গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে শীতের প্রকোপে বিপর্যস্ত নিম্নআয়ের মানুষ শিবচরে বিআরবি ক্যাবল বিক্রয় কেন্দ্রে দুর্ধর্ষ ডাকাতি ; প্রায় ৪০ লক্ষ টাকার মালামাল লুট

‘বিশ্বের সবচেয়ে পুরানো ওয়েবক্যাম’ বন্ধ হচ্ছে

‘বিশ্বের সবচেয়ে পুরানো ওয়েবক্যাম’ বন্ধ হচ্ছে

ডিটেকটিভ প্রযুক্তি ডেস্ক

২৫ বছর ধরে একটানা কাজ করার পর বন্ধ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে পুরানো ওয়েবক্যাম। ১৯৯৪ সালে স্যান ফ্রান্সিসকোর স্টেট ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে বসানো হয় ফগক্যাম নামের এই ওয়েবক্যামটি। আবহাওয়ার পরিবর্তন কীভাবে হয় তা দেখার জন্যই বসানো হয়েছিলো এই ক্যামেরা। এই ২৫ বছরে নিয়মিত তদারকি এবং বিভিন্ন সময়ে ক্যামেরার স্থান পরিবর্তন ছাড়া কখনোই বন্ধ করা হয়নি এটি–খবর বিবিসি’র। ক্যামেরাটির নির্মাতা বলছেন, এটি বন্ধ করা হচ্ছে কারণ এখন ওয়েবক্যামটি বসানোর জন্য আর কোনো ভালো জায়গা নেই। ড্যান অংয়ের সঙ্গে ক্যামেরাটি বসিয়েছিলেন জেফ শোয়ার্টজ। চলতি বছরের ৩০ অগাস্ট এটি বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। শোয়ার্টজ আরও বলেন, “আমরা মনে করি এখন এটিকে বিদায় বলার সময় এসেছে।” হলোওয়ে অ্যাভিনিউয়ের ভালো দৃশ্য ঠিক রাখতে ক্যামেরাটির জন্য নিরাপদ স্থান দেওয়াটা কষ্টকর হয়ে উঠছে। ফগক্যামের ফুটেজ একটি ওয়েবসাইটে স্ট্রিম করা হতো। ক্যামেরাটি বন্ধ করা হলেও ওয়েবসাইটি চলবে বলে জানানো হয়েছে। শোয়ার্টজ বলেন, বিশ্বের প্রথম লাইভ ওয়েবক্যাম থেকে ফগক্যামের অনুপ্রেরণা পেয়েছেন তিনি। ১৯৯৩ সালে কমিউনাল কফি পট দেখতে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে বসানো হয়েছিলো ওই ওয়েবক্যামটি। ২০০১ সালে কেমব্রিজ কফি ক্যামটি বন্ধ করা হয়। ১৯৯৪ সালে প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করছিলেন শোয়ার্টজ এবং অং। ওয়েবক্যাম প্রকল্পটিকে কোড অনুশীলনের জন্য এবং প্রথম দিকের ওয়েব প্রযুক্তিগুলো আরও ভালোভাবে জানতে ব্যবহার করছিলেন তারা। “এটি ছোট একটি প্রকল্প ছিলো যা নিজেই নিজের জীবনী  বানিয়েছে। মানুষ এটিকে পছন্দ করেছেন তাই আমরা চালিয়ে গিয়েছি। “আমাদের ওয়েবক্যাম ইন্টারনেটের সেই পুরানো দিনের হাতছানি দেয়, যখন যে কেউ যে কোনো কিছু করতে পারতো,” বলেন শোয়ার্টজ।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর