July 27, 2024, 1:37 pm

সংবাদ শিরোনাম
বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের অভিযানে ১০ হাজার ইয়াবাসহ যুবক আটক পার্বতীপুরে নব-নির্বাচিত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও ভাই চেয়ারম্যানদ্বয়ের সংবর্ধনা রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকা হতে জাল সার্টিফিকেট ও জাল সার্টিফিকেট তৈরীর সরঞ্জামাদিসহ ০২ জন’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ র‌্যাব-১০ এর অভিযানে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং এলাকা হতে ইয়াবাসহ ০১ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার কক্সবাজারে ভারী বৃষ্টিপাত পাহাড় ধ্বসে নারী-শিশু নিহত পীরগঞ্জে মসজিদের দোহাই সরকারি খাস জমির গাছ কর্তন পার্বতীপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিক হোসেন এর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন দারুসসালাম লাফনাউট মাদ্রাসার দস্তারবন্দী নিবন্ধন ফরম বিতরণ শুরু পীরগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর শিশু’র লাশ উদ্ধার মাদক মামলায় ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত দীর্ঘদিন পলাতক আসামী আলাউদ্দিন’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

‘বিশ্বের সবচেয়ে পুরানো ওয়েবক্যাম’ বন্ধ হচ্ছে

‘বিশ্বের সবচেয়ে পুরানো ওয়েবক্যাম’ বন্ধ হচ্ছে

ডিটেকটিভ প্রযুক্তি ডেস্ক

২৫ বছর ধরে একটানা কাজ করার পর বন্ধ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে পুরানো ওয়েবক্যাম। ১৯৯৪ সালে স্যান ফ্রান্সিসকোর স্টেট ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে বসানো হয় ফগক্যাম নামের এই ওয়েবক্যামটি। আবহাওয়ার পরিবর্তন কীভাবে হয় তা দেখার জন্যই বসানো হয়েছিলো এই ক্যামেরা। এই ২৫ বছরে নিয়মিত তদারকি এবং বিভিন্ন সময়ে ক্যামেরার স্থান পরিবর্তন ছাড়া কখনোই বন্ধ করা হয়নি এটি–খবর বিবিসি’র। ক্যামেরাটির নির্মাতা বলছেন, এটি বন্ধ করা হচ্ছে কারণ এখন ওয়েবক্যামটি বসানোর জন্য আর কোনো ভালো জায়গা নেই। ড্যান অংয়ের সঙ্গে ক্যামেরাটি বসিয়েছিলেন জেফ শোয়ার্টজ। চলতি বছরের ৩০ অগাস্ট এটি বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। শোয়ার্টজ আরও বলেন, “আমরা মনে করি এখন এটিকে বিদায় বলার সময় এসেছে।” হলোওয়ে অ্যাভিনিউয়ের ভালো দৃশ্য ঠিক রাখতে ক্যামেরাটির জন্য নিরাপদ স্থান দেওয়াটা কষ্টকর হয়ে উঠছে। ফগক্যামের ফুটেজ একটি ওয়েবসাইটে স্ট্রিম করা হতো। ক্যামেরাটি বন্ধ করা হলেও ওয়েবসাইটি চলবে বলে জানানো হয়েছে। শোয়ার্টজ বলেন, বিশ্বের প্রথম লাইভ ওয়েবক্যাম থেকে ফগক্যামের অনুপ্রেরণা পেয়েছেন তিনি। ১৯৯৩ সালে কমিউনাল কফি পট দেখতে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে বসানো হয়েছিলো ওই ওয়েবক্যামটি। ২০০১ সালে কেমব্রিজ কফি ক্যামটি বন্ধ করা হয়। ১৯৯৪ সালে প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করছিলেন শোয়ার্টজ এবং অং। ওয়েবক্যাম প্রকল্পটিকে কোড অনুশীলনের জন্য এবং প্রথম দিকের ওয়েব প্রযুক্তিগুলো আরও ভালোভাবে জানতে ব্যবহার করছিলেন তারা। “এটি ছোট একটি প্রকল্প ছিলো যা নিজেই নিজের জীবনী  বানিয়েছে। মানুষ এটিকে পছন্দ করেছেন তাই আমরা চালিয়ে গিয়েছি। “আমাদের ওয়েবক্যাম ইন্টারনেটের সেই পুরানো দিনের হাতছানি দেয়, যখন যে কেউ যে কোনো কিছু করতে পারতো,” বলেন শোয়ার্টজ।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর