ছেলের শোকে কাতোর মা ফাইমা খাতুন। ফাইমা খাতুন বলেন:
ছেলের বন্ধুর কাছ থেকে অগ্নিকান্ডের ভয়াবহতার খবর শুনে খাদেমুল ইসলাম ছেলের মুঠোফোনে ফোন দিলে সীতাকুন্ড ফায়ার স্টেশনের এক সহকর্মী সেই ফোন রিসিভ করে জানান, রাতে আগুন নেভানোর সময় বিস্ফোরনের ঘটনা ঘটে। ওই বিস্ফোরনের পর থেকে রবিউলকে আর খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
রবিউল ইসলামের চাচা নাজিম উদ্দিন বলেন, ছেলের খোঁজ নিতে রোববার দুপুরে চট্রগ্রামের সীতাকুন্ডের উদ্দেশে ছোট ছেলে রনি ও সাইদুর রহমান নামে এক প্রতিবেশিকে নিয়ে রওনা দেন খাদেমুল। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পুড়ে যাওয়া ৪টি লাশ রয়েছে। কিন্তু লাশগুলো বিভৎসভাবে পুড়ে যাওয়ায় শনাক্ত করা যাচ্ছে না। লাশ শনাক্তের জন্য রবিউলের বাবার শরীর থেকে হাসপাতালের লোকজন নমুনা নিয়েছেন।