December 23, 2024, 12:39 pm

সংবাদ শিরোনাম
গৌরনদী মডেল থানায় বরিশাল জেলার বিদায়ী পুলিশ সুপারকে বিদায়ী সংবর্ধনা জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে গৌরনদীতে নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে অসামাজিক কাজে জরিত থাকার অভিযোগে নারী সহ আটক-৩। টঙ্গি ইজতেমার মাঠে হামলার প্রতিবাদ খুনিদের বিচার ও কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবীতে হিলিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে গৌরনদীতে নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে ধানক্ষেত থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার দিনাজপুরে “গমের জাত উন্নয়ন ও খাদ্য নিরাপত্তায় স্পীড ব্রীডিং-এর ভুমিকা” শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়, পুলিশ ও জনগণ একে অন্যের পরিপূরক-রেজাউল করিম মল্লিক দলের পরিবর্তন হয়েছে চরিত্রের পরিবর্তন হয়নি শায়খে চরমোনাই মুফতি ফয়জুল করীম আপনারা শান্তিতে থাকুন আমরা চাই,আমাদেরকেও আপনারা শান্তিতে থাকতে দিন- ডা. শফিকুর রহমান

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃঃ
শিশুদের নাকের ভিতর তিন সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে করোনাভাইরাস। যা থেকে অন্যরাও সহজেই সংক্রমিত হতে পারে। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি গবেষণায় এমন ভয়ংকর তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ভাইরাসে আক্রান্ত বেশিরভাগ শিশুই উপসর্গহীন। কারো কারো ক্ষেত্রে উপসর্গ থাকলেও তা খুবই সামান্য।

করোনাভাইরাসের বাহক হিসেবে শিশুদের ভূমিকা বিষয়ে অজানা সব তথ্য জানতে গবেষণা চালান দক্ষিণ কোরিয়ার এক দল বিজ্ঞানী। যেখানে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ নতুন তথ্য উঠে এসেছে, যা শুনে আঁতকে উঠতে পারেন সবাই।

গবেষকদের দাবি, শিশুরা তাদের নাকের ভিতর ৩ সপ্তাহ পর্যন্ত করোনাভাইরাস বহন করতে পারে। এবং ওই ভাইরাস অন্য জনের শরীরে সংক্রমণ ছড়াতে সক্ষম।

গবেষণার কাজে ৯১ জন শিশুর সহায়তা নেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণা শেষে দেখা যায়, প্রথমে শিশুদের নাকে ভাইরাসটি যে অবস্থায় ছিল, তার ঠিক ৩ সপ্তাহ পরেও একই অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ শিশুর দেহেই কোন উপসর্গ পাওয়া যায়নি, যাদের শরীরে পাওয়া গেছে তাও চোখে না পড়ার মতো।

তবে প্রাপ্তবয়স্কদের মতো শিশুরাও একই হারে করোনা আক্রান্ত হচ্ছে কিনা সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি গবেষকরা। অবশ্য, অন্যকে সংক্রমিত করতে শিশুরা অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে বলে ধারণা তাদের। আপস…

এদিকে যুক্তরাজ্যের এক গবেষণায় বলা হচ্ছে, বড়দের তুলনায় শিশুদের করোনাভাইরাসের ঝুঁকি কম। ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের ঝুঁকি আরো কম। ব্রিটিশ রয়্যাল কলেজ অফ পেডিয়াট্রিক্স অ্যান্ড চাইল্ড হেলথের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর রাসেল ভিনার বলেন, রক্তে থাকা অ্যান্টিবডির কারণে বাচ্চারা আক্রান্ত হলেও বড়দের তুলনায় তাদের অসুস্থ হওয়ার শঙ্কা খুবই কম।
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর