October 6, 2024, 3:49 am

সংবাদ শিরোনাম
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী সাংবাদিক পুত্র আবির হোসেন অনন্ত’র জন্মদিন আজ বিল্লাল হুসাইন ক্ষমতা! নাকি আড়ালে ছিলো ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনার?

চলচ্চিত্র উৎসবে আবু সাঈদের ছবির অফুরন্ত প্রশংসা

চলচ্চিত্র উৎসবে আবু সাঈদের ছবির অফুরন্ত প্রশংসা

ডিটেকটিভ বিনোদন ডেস্ক

কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের তৃতীয় দিনের দুপুরে নন্দন প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হয়েছে উৎসবে যোগ দেওয়া বাংলাদেশের একমাত্র ছবি আবু সাঈদের ‘একজন কবির মৃত্যু’ বা ‘ডেথ অব আ পোয়েট’। ছবির প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক সহ এর অভিনেতা অভিনেত্রীরা। কলকাতার দর্শক ছবি দেখে বেরিয়ে এসে অফুরন্ত প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন পরিচালককে। কলকাতার দর্শকদের মুগ্ধতায় খুশি পরিচালকও। ছবির প্রদর্শনী শেষে তিনি সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, কলকাতার দর্শকদের ছবিটি ভাল লাগায় তিনি নিজেকে গর্বিত মনে করছেন। তিনি বলেন, আমার প্রিয় শহরে ছবিটি দেখানো হওয়ায় আনন্দিতও হয়েছি।

এর আগে আবু সাঈদের ছয়টি ছবি কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসব ও সিনে সেন্ট্রালের উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে। তবে তিনি এদিন বলেন, তার এবারের ছবিটি পরীক্ষামূলক। এই ছবিটি প্রতিযোগিতামূলক বিভাগে জায়গা পাওয়ায় পরিচালক নিজেকে গর্বিত বলে মনে করছেন। তিনি বলেছেন, ছবি পুরস্কার জিতুক বা না জিতুক, এটি প্রতিযোগিতা বিভাগে থাকায় আগামি দিনে এই ধরনের পরীক্ষামূলক ছবি করাতে তিনি উৎসাহিতই হবেন। কলকাতার দর্শক সম্পর্কে বলতে গিয়ে পরিচালক বলেছেন, কান চলচ্চিত্র উৎসবে ছবি দেখেন বাইরে থেকে আসা দর্শকরা। কিন্তু কলকাতায় স্থানীয় মানুষই ছবি দেখেন। ফলে তাদের ভাললাগার আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। একজন কবির মৃত্যুর আগের রাত থেকে সমাধিস্থ হওয়া পর্যন্ত এই ছবির বিস্তার। ৭১ মিনিটের এই ছবিটির ইতিহাসও শুনিয়েছেন পরিচালক। ছবির কবি চরিত্রের অভিনেতা জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, কলকাতার মানুষের প্রশংসায় আমিও মুগ্ধ। সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন ছবির অন্যতম অভিনেত্রী আইরিন সুলতানাও।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর