মোঃ ইকবাল হাসান সরকারঃ
সিরাজগঞ্জ জেলার সার্বিক উন্নয়ন ও মানবতার সেবার পাশাপাশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সিরাজগঞ্জ জেলার সকল সংসদ সদস্য প্রার্থীদের বিজয় লাভের জন্য ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সিরাজগঞ্জ জেলার সাংগঠনিক অবস্থা অধিক শক্তিশালী করতে তিনি অক্লান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে আরো জানা যায়,তিনি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সিরাজগঞ্জ-২(সিরাজগঞ্জ সদর –কামারখন্দ) আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আদশ বাস্তবায়নে ও কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি তার নির্বাচনী এরাকার হতদরিদ্র অসহায় মানুষের সেবায় নিজেকে সব সময় ব্যস্ত রাখেন। তিনি তার নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন মসজিদ,মাদ্রাসা,এতিমখানা,স্কুল,কলেজ ওবিভিন্ন সেবা ও শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানের উন্নতিকল্পে সরকারী অনুদান ও ব্যক্তিগত তহফিল থেকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করে যাচ্ছেন। তিনি তার নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি ইউনিয়ন,ওয়াডসহ সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ১ থেকে ১৫ টি ওয়াডের সকল জনসাধারনের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন। তার চিন্তা চেতনায় রয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিভাবে কাজ করলে সিরাজগঞ্জ জেলার সকল আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকের সকল প্রার্থীদের বিজয় লাভ করানো যাবে। এ ব্যাপারে আরো জানা গেছে,তিনি একজন বড় মাপের চিকিসৎসক হওয়ার পরেও বিলাসী জীবন যাবন না করে সাবক্ষনিক দেশ ও মানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি শহর থেকে গ্রাম অঞ্চলের পথে মাঠে ঘাটে নিয়মিত নির্বাচনী গনসংযোগ করে যাচ্ছেন ও জনগনকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিকে ভোট প্রদানের জন্য আহবান করে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে আরো জানা গেছে তার নির্বাচনী এলাকা ছাড়াও সিরাজগঞ্জ জেলার যে কোন উপজেলার অসহায় দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষ তার নিকটে এসে নিরাস হয়ে ফিরে যেতে হয়নি বরং তার নিকট আসা মানুষগুলোর অসুবিধার কথা তিনি সরাসরি সাক্ষাতের মাধ্যমে শুনে তার প্রতিকারের ব্যবস্থা করে দেন অতি দ্রতভাবে। সিরাজগঞ্জ জেলার কোন মানুষই বলতে পারবে না তিনি কোন মানুষকে ক্ষতিগ্রস্থ করেছেন। তিনি কোন মানুষকেই হয়রানী করেন নাই। একজন রাজনৈতিক নেতা হিসাবে সব সময় দেশ ও জনগনের সেবায় নিজেকে সব সময় ব্যস্ত রাখেন। তার মত দেশের সকল সংসদ সদস্য যদি কাজ করতো তবে এ দেশ সোনার বাংলা নয় হিরার বাংলা হিসাবে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবোরে মাথা উচু করে দাড়াতে পারতো এবং দুর্নীতি মুক্ত,সন্ত্রাস মুক্ত,যৌতুক মুক্ত,ক্ষুদা মুক্ত,বেকার মুক্ত বাংলাদেশ হিসাবে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ মাথা উচু করে দাড়াতে পারতো। তাই এ দেশের সকল সংসদ সদস্যরা যদি বাংলাদেশ জাতীয় সংদস্যরা সিরাজগঞ্জ-২(সিরাজগঞ্জ সদর-কামারখন্দ) আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডাঃ হাবিবে মিল্লাত মুন্না এমপির মত কাজ করে যেত তবে এ দেশ আজ হোক কাল হউক একদিন না একদিন ঠিকই বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ একটা উন্নয়নশীল দেশ,দুর্নীতি মুক্ত দেশ হিসাবে গর্বের সহিত মাথা উচু করে দাড়াতে পারতো এবং সেই সময়ে আমরা বাংলাদেশের মানুষ বলতে পারতাম আমরা জয় ভাংলার লোক আমাদের মার্কা নৌকা। আমরা নিরপেক্ষ নই আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে স্বাধীনতার পক্ষে লাল সবুজ দেশের পতাকার পক্ষে। কিন্ত আজ আমাদের বাংলাদেশ কোন দিকে যাচ্ছে যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই পাইলেও পাইতে পারো মানিক ও রতন কিন্ত পক্ষান্তরে আমরা কি এ দেশে মানিক রতন কোনটারই দেখা পাচ্ছি জনগন ? প্রশ্ন করলে কি উত্তর দিতে পারবে ? এ দেশ থেকে দুর্নীতি চিরতলে দুর করতে হলে প্রতিটি রাজনৈতিক দলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সৎনিষ্ঠাবান,সমাজসেবক, অসহায় জনগনের সেবা করতে যিনি নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারবে সেই রকম জননেতা যিনি নিজেও দুর্নীতি করবে না এবং অন্য কাউকে দুর্নীতি করতে দিবেন না এমন ব্যক্তিদের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য প্রার্থী দেওয়া হলে সেই সকল ভালো মানুষগুলো জাতীয় সংসদে গিয়ে দেশের মানুষের সেবা ও দেশ জাতির উন্নয়নে কাজ করে এ দেশকে হিরার বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত,ক্ষুদামুক্ত,দরিদ্রমুক্ত,বেকারমুক্ত,যৌতুক মুক্ত ও উন্নয়ন শীল বাংলাদেশ হিসাবে বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়াতে পারবে বলে এ দেশের সচেতন অভিজ্ঞ মহল মনে করেন। তবে সকল রাজনৈতিক দলের হাই কমান্ডের একটা যিনিষ মনে রাখতে হবে সবার উপরে মানুষ সৎ তাহার উপর নাই ক্ষমতা দেওয়ার একমাএ মালিক মহান আল্লাহপাক এবং উচিলা জনগন। যিনি প্রকৃত শিক্ষিত যেমন শিক্ষার মুল উদ্দেশ্য হলো জ্ঞান অর্জন করা এবং সেই অজিত জ্ঞানকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো। কোন প্রকৃত শিক্ষিত মানুষ কোন মানুষের ক্ষতি করতে পারে না। তাই আগামী নির্বাচনে এমন প্রার্থীদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য প্রার্থী দেওয়া উচিৎ যারা দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করবে। দেশে এমন ত্যাগী নেতা রয়েছে যারা দেশ ও জনগনের সেবা করতে দিন রাত কাজ করতে চায় অথচ তারা কোন সময়ই জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোন রাজনৈতিক দল থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পান না। তাই তারা দেশ ও জাতির কল্যানে কাজও করতে পারেন না।
প্রাইভেট ডিটেকটিভ/২৭মার্চ২০১৮/ইকবাল