October 7, 2024, 9:21 am

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

ই-অরেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত এসআই সোহেল ভারতে আটক

ডিটেকটিভ ডেস্কঃঃ

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় অভিযোগ ওঠা ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান ই–অরেঞ্জের সঙ্গে সম্পৃক্ত বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাকে ভারত-নেপাল সীমান্ত এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফের) সদস্যরা পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার চ্যাংড়াবান্দা সীমান্ত থেকে অনুপ্রবেশের অভিযোগে তাঁকে আটক করেছে।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পরিচালক (অপারেশনস) লে. কর্নেল ফয়জুর রহমান বলেন, ভারত সীমান্তে বিএসএফের হাতে ঢাকার বনানী থানার পরিদর্শক সোহেল আটক হওয়ার কথা তিনি শুনেছেন। হয়তো পরে বিএসএফ বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তাকে আটকের কথা পুলিশ সদর দপ্তরকে জানাবে।

পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, গত বৃহস্পতিবার অফিস করেছেন সোহেল রানা। শুক্রবার ও শনিবার তিনি থানায় আসেননি। তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি বলেন, গণমাধ্যমে থেকে জেনেছেন, তিনি নেপাল-ভারত সীমান্তে বিএসএফর হাতে আটক হয়েছেন। তবে এখনো তা নিশ্চিত হতে পারেননি।

এর আগে এক হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানায় করা মামলায় ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান ও চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমান উল্ল্যাহকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। সোনিয়া এসআই সোহেলের বোন। ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বাকী বিল্লাহর আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে আসামিদের আদালতে হাজির করেন। এরপর তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ২৩ আগস্ট ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। গত ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবুবকর সিদ্দিকের আদালত ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। পরে বিচারক তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

//ইয়াসিন//

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর