December 21, 2024, 10:45 pm

সংবাদ শিরোনাম
পার্বতীপুরে ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা ২০২৪ অনুষ্ঠিত বাংলাভিশন ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদকের বিরুদ্ধে নাবিলের অপপ্রচারের প্রতিবাদ হিলিতে বিজিবি দিবসে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার বিজিবির কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে বাড়ির সীমানা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত-৬ গভীর রাতে আশ্রায়ন প্রকল্পের শীতার্তদের পাশে হাকিমপুরের ইউএনও অমিত রায় যশোরে জামিয়া ইসলামীয়া মাদ্রাসার অনুষ্ঠানের ভিডিও নিয়ে তোলপাড় পটুয়াখালীতে রাখাইনদের ধান লুটের ঘটনা মিথ্যে দাবী করে যুবদল নেতার মানববন্ধন ভারত সীমান্তের ইছামতী নদীর তীর থেকে ৩ বাংলাদেশী যুবকের লাশ উদ্ধার সেন্টমার্টিন দ্বীপে শতাধিক ইট-পাথরের স্থাপনা : ২০৪৫ সালের মধ্যেই সাগরে তলিয়ে যাবার আশংকা

অক্সফোর্ডের কমন রুম থেকে মুছে ফেলা হলো সু চির নাম

অক্সফোর্ডের কমন রুম থেকে মুছে ফেলা হলো সু চির নাম

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

রাখাইনে রোহিঙ্গা মানবিক সংকটে বিতর্কিত ভূমিকার কারণে অক্সফোর্ড কলেজ তাদের জুনিয়র কমন রুম থেকে মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চির নাম প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির সেন্ট হিউ’স কলেজের শিক্ষার্থীরা কমন রুম থেকে সু চির নাম মুছে ফেলার পক্ষে ভোট দিয়েছেন।

অক্সফোর্ডের এই আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কলেজে সু চি পড়াশোনা করেছিলেন। নাম মুছে ফেলার সিদ্ধান্তে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযানকে সমর্থন ও রক্ষায় সু চির নীরবতা ও সহযোগিতার সমালোচনা করা হয়েছে।

সেন্ট হিউ’র সিদ্ধান্তে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, রাখাইনে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় সু চির সমালোচনা করতে না পারা অগ্রহণযোগ্য। একসময় তিনি যে নীতি ও আদর্শের প্রতি অবস্থান নিয়েছিলেন এখন সু চি সেগুলোর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।

২০১২ সালে সু চি অক্সফোর্ড থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছিলেন। ওই বছরই তিনি নিজের ৬৭তম জন্মদিন কলেজে পালন করেন। এখানে ১৯৬৪-৬৭ সাল পর্যন্ত সু চি রাজনীতি, দর্শন ও অর্থনীতি বিষয়ে পড়াশোনা করেছিলেন।

এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে সেন্ট হিউ’র পরিচালনা পর্ষদ কলেজের মূল ফটক থেকে সু চির প্রতিকৃতি নামিয়ে ফেলে। অক্টোবর মাসের শুরুতে অক্সফোর্ড সিটি কাউন্সিল সর্ব সম্মতভাবে সু চির ফ্রিডম অব দ্য সিটি অব অক্সফোর্ড পদক প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়।

এখন পর্যন্ত অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি সু চির সম্মানসূচক ডিগ্রি প্রত্যাহারের বিষয়টি বিবেচনা করছে না। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে নিপীড়নে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর