October 7, 2024, 11:23 pm

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী
এভাবেই খাবার পৌঁছে দেওয়া হবে অতিথির কাছে।

করোনা ভাইরাসের কারণে যেখানে চালু হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট রেস্তোরাঁ

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

এভাবেই খাবার পৌঁছে দেওয়া হবে অতিথির কাছে।

করোনা ভাইরাসের কারণে যেখানে বিভিন্ন দেশে বন্ধ হচ্ছে একেকটি রেস্তোরাঁ-হোটেল, সেখানে চালু হচ্ছে ছোট একটি রেস্তোরাঁ।বলা হচ্ছে এটিই বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেস্তোরাঁ।সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাসমাস পার্সসন এবং লিন্ডা কার্লসন দম্পতির মাথায় এই রেস্তোরাঁটির ধারণা আসে। সুইডেনের স্টকহোম থেকে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরে ভের্মল্যান্ডে রেস্তোরাঁটি চালু করছেন তারা। ১০ মে এটি চালু হবে।এতে শুধু একটিমাত্র চেয়ার আর টেবিল থাকছে। আশপাশে থাকছে না কোনো অতিথি। থাকছে না কোনো শব্দ। নেই ওয়েটার। প্রকৃতির কাছে বসে এমনই এক রেস্তোরাঁ এটি।দিনে এখানে একজনকে পরিবেশন করা হবে খাবার। যাতে রাসমাস এবং লিন্ডা অতিথির প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারেন। এমনটিই বলছেন এই দম্পতি।রেস্তোরাঁটিতে খাবার পরিবেশন করা হবে একটি দড়ির মাধ্যমে। দড়িটি বাঁধা থাকবে এই দম্পতির রান্নাঘরের জানালার সঙ্গে। সেখান থেকে একটি ঝুড়িতে করে খাবার দড়ির মাধ্যমে অতিথির কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।রাসমাস এবং লিন্ডা জানিয়েছেন, তারা অর্থোপার্জনের জন্য এটি করছেন না।তারা বলেন, ‘আপনি যে কোনও আর্থিক পরিস্থিতিই থাকুন না কেন, আমরা সবাইকে স্বাগত জানাই। কারণ এখানে কারণ মেন্যুর দাম অতিথির উপর নির্ভর করছে। তিনিই ঠিক করবেন মেন্যুর দাম।রাসমাস ও লিন্ডা বলেন, ‘আমরা সবাই এক কঠিন সময় পার করছি। বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে অনেকে তাদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। আবার অনেকে চাকরি হারিয়েছেন। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছেন। আমরা তাদের জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছি। অতিথি যেন তার নিজের মত করে সময় উপভোগ করতে পারে।রাসমাস ও লিন্ডা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসের কারণে অন্যান্য দেশের মত সুইডেনেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বলা হয়েছে। ফলে তারা ঘরের বাইরে তাদের বাগানে একটি ডাইনিং টেবিল বসান।চারজনের মধ্যে দুইজন ঘরের ভেতর এবং দুইজন বাগানে বসে খাবার খান। মূলত সেখান থেকেই ‘টেবিল ফর ওয়ান’ রেস্তোরাঁটির ধারণা আসে তাদের।

প্রাইভেট ডিটেকটিভ/ ৩ মে ২০২০/ইকবাল

 

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর