October 10, 2024, 8:19 pm

সংবাদ শিরোনাম
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু বাংলাদেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থা সংশোধন করিতে হবে – পর্ব ৯ আসন্ন শারদীয়া দুর্গাপূজা শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রশাসন ও জনগণের প্রীতি আহ্বান – পর্ব ৮ প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

চুপ কেন মেলানিয়া!

চুপ কেন মেলানিয়া!

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্ণবিদ্বেষী আক্রমণের পরে সমালোচনার ঢেউ উঠলেও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া কেন চুপ? এই প্রশ্ন উঠেছে সর্বত্র। সম্প্রতি ট্রাম্প মার্কিন কংগ্রেসের চার অ-শ্বেতাঙ্গ মহিলাকে বলেছেন, যেখান থেকে এসেছেন, সেখানেই ফিরে যান। যদিও তাঁদের তিনজনেরই জন্ম এবং বেড়ে ওঠা আমেরিকায়। শুধু একজন শৈশবে আমেরিকায় এসেছিলেন সোমালিয়া থেকে। এদিকে ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পও আমেরিকায় জন্মাননি। মেলানিয়ার জন্ম স্লোভেনিয়ায়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট গত বছর যখন শরণার্থী শিশুদের বাবা-মায়ের থেকে আলাদা করে দেওয়ার নীতি কার্যকর করতে যান তখন সরব হতে দেখা গিয়েছিল মেলানিয়াকে।তিনি বলেছিলেন, ‘শিশুদের বাবা-মায়ের কাছ থেকে আলাদা করে দেওয়ার নীতি মানতে পারছি না। এটা হৃদয়বিদারক।’ কিন্তু এবার এখন পর্যন্ত কিছুই শোনা যায়নি মেলানিয়ার মুখ থেকে। একসময়ে যুগোস্লোভিয়ার অংশ ছিল স্লোভেনিয়া। ১৯৯১ সালে স্লোভেনিয়া স্বাধীন হয় তখন ২১ বছরের যুবক ডোনাল্ড ট্রাম্প। মডেলিংয়ের জন্য স্লোভেনিয়া ছেড়ে মেলানিয়া প্রথমে যান ইতালি এবং এরপরে ফ্রান্স। ১৯৯৬ সালে পৌঁছেন নিউইয়র্কে। সেখানেই ১৯৯৮ সালে ধনকুবের ব্যবসায়ী ট্রাম্পের সঙ্গে আলাপ হয় মেলানিয়ার। তাঁকে বিয়ে করেন ২০০৫ সালে এবং পরের বছর সেই সূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব লাভ করেন। নাগরিকত্ব প্রশ্নে মেলানিয়া বরাবরই বলে এসেছেন আইনি পথেই আমেরিকার নাগরিক হয়েছেন তিনি। মেলানিয়ার বাবা-মাও ‘চেন মাইগ্রেশন’-এর (পারিবারিক সূত্রে) সুবাদে মার্কিন নাগরিক। যদিও এখন ট্রাম্প নিজেই পরিবার-সূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়ার নীতির বড় সমালোচক। নিউইয়র্কের আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিয়ো কর্তেজ, মিনেসোটার ইলান ওমরের জন্ম সোমালিয়ায়, মিশিগানের রশিদা তালিব এবং ম্যাসাচুসেটসের আইয়ানা প্রেসলিকে নাম না-করে দেশ ছাড়তে বলেছেন ট্রাম্প। এঁরা আমেরিকার নাগরিক। অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছে, নিজের পারিবারিক ঐতিহ্যের কথাও কি ভুলে গেলেন ট্রাম্প?

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর