April 25, 2025, 10:27 pm

সংবাদ শিরোনাম
বড়দরগা হাইওয়ে থানা কর্তৃক ৩০ বোতল ফেনসিডিল সহ একজন গ্রেফতার শেরপুর আবাসিক এলাকায় দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার -১ সিলেটে আখড়ার সম্পত্তি বিক্রি মন্দির কমিটির নেতাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা যশোরে মাদক কারবারিদের পক্ষ নেয়ায় বৈষম্যবিরোধী নেতা সুজনকে গণধোলাই রানা ঝড়-মিরাজ ঘূর্ণিতে টেস্ট জয়ের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখলো বাংলাদেশ টেকনাফে রোহিঙ্গা মানব পাচারকারী আবদুল্লাহর নানান অপকর্ম থেকে নেই? মিথ্যা আশ্রয় নিয়ে প্রতি পক্ষের বিরুদ্ধে মামলা যশোরে আওয়ামী লীগের হঠাৎ ঝটিকা মিছিল বেনাপোল স্হল বন্দর দিয়ে গাড়ী আমদানি কমেছে যশোরে সন্ত্রাসী হৃদয় আটক দেখার কেউ নেই, ভুয়া সদস্যের ছড়াছড়ি-রংপুর ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নে

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক 

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত (মোবাইল কোর্ট) পরিচালনা অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ গতকাল মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। এর আগেও কয়েক দফা এই রায় স্থগিত ঘোষণা করেছিলেন আপিল বিভাগ। ফলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সুযোগ ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত থাকছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। অন্যপক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজীম। ২০১১ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর ভবন নির্মাণ আইনের কয়েকটি ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগে আবাসন কোম্পানি এসথেটিক প্রপার্টিজ ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান খানকে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩০ দিনের বিনাশ্রম কারাদ-াদেশ দেন। ২০ সেপ্টেম্বর তিনি জামিনে মুক্তি পান। এরপর তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন (মোবাইল কোর্ট অ্যাক্ট, ২০০৯) এর কয়েকটি ধারা ও উপধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১১ অক্টোবর রিট আবেদন করেন। রিটের শুনানি নিয়ে একই বছর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। আদালতের জারি করা রুলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ৫ ধারা এবং ৬(১), ৬(২), ৬(৪), ৭, ৮(১), ৯, ১০, ১১, ১৩, ১৫ ধারা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। পরে এ ধরনের আরও দু’টি রিট করা হয়। তিন রিটে মোট ১৯ আবেদনকারীর শুনানি শেষে গত ১১ মে রায় ঘোষণা করা হয়। হাইকোর্টের রায়ের পর হাসান এম এস আজীম বলেন, রায়ে হাইকোর্ট বলেছেন, এটি অসাংবিধানিক ও মাসদার হোসেন মামলার (বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ) রায়ের পরিপন্থী। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পরিপন্থী। এছাড়াও ভ্রাম্যমাণ আদালত আইনে আবেদনকারীদের দেওয়া সাজাও বাতিল করেছেন। এর মধ্যে একজনকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল। তার টাকাও ৯০ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়ার রায় হয়েছে। গত ১৪ মে এ রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন রাষ্ট্রপক্ষ। ওই দিন আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদালত ১৮ মে পর্যন্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে ২১ মে আপিল বিভাগ এ স্থগিতাদেশ আরও বাড়ান। পরবর্তীতে আরও কয়েক দফা বাড়ানো হয়।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর