October 6, 2024, 6:22 am

সংবাদ শিরোনাম
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী সাংবাদিক পুত্র আবির হোসেন অনন্ত’র জন্মদিন আজ বিল্লাল হুসাইন ক্ষমতা! নাকি আড়ালে ছিলো ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনার?

তুর্কি সেনাবাহিনীতে ৪৩ হাজার সদস্য যুক্ত হচ্ছে

তুর্কি সেনাবাহিনীতে ৪৩ হাজার সদস্য যুক্ত হচ্ছে

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

২০১৬ সালের ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানের সময়ে সাড়ে আট হাজার সেনাসদস্যকে ছাটাই করা হয়েছিল। নতুন করে সেখানে ৪৩ হাজার সদস্য যুক্ত হলে ছাটাইকৃতদের শূন্যস্থান পূরণ হওয়ার পাশাপাশি  আরও ৩৪ হাজার লোকবল বাড়বে দেশটির সেনাবাহিনীতে। ২০১৮ সালে তুরস্কের সেনাবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে প্রায় ৪৩ হাজার সদস্য। সে দেশের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদোলুর বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানিয়েছে। গত মঙ্গলবার আনাদোলুর খবরে এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়, নতুন লোকবলের মধ্যে ৩ হাজার ৭৫৫ জন কর্মকর্তা ও ৫ হাজার ৩৭৫ জন অনুমোদিত সদস্য নেওয়া হবে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাহিনীতে ১৩ হাজার ২১৩ জন বিশেষায়িত সার্জেন্ট ও ২০ হাজার ৫৯৫ জন চুক্তিভিত্তিক কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে। তুরস্ক ব্যর্থ অভ্যুত্থানের জন্য দেশটির ধর্মীয় নেতা ফেতুল্লাহ গুলেনকে দোষারোপ করে আসছে। ওই অভ্যুত্থানে প্রায় ৩০০ মানুষকে হত্যা করা হয়। এরপর সামরিকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযান চালানো হয়। ২০১৬ সালের জুলাই মাসের পর হাজার হাজার বেসামরিক চাকরিজীবী ও নিরাপত্তা কর্মীকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে অথবা চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এমনকি অনেককে বিচারের জন্য কারাগারেও পাঠানো হয়েছে। সরকার বলছে, ফেতুল্লাহ গুলেনের সমর্থকদের রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দেওয়ার জন্যই এই শুদ্ধি অভিযান ও আটক করা হয়েছে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার পাশাপাশি তুরস্কের ইউরোপিয়ান মিত্ররাও এ গ্রেফতার ও ছাঁটাইকে স্বেচ্ছাচারিতা উল্লেখ করে বিরোধিদের চুপ করিয়ে দিতেই সরকার ব্যর্থ অভ্যুত্থানের ঘটনাকে কাজে লাগাচ্ছে। ব্যর্থ অভ্যুত্থানের পর ফেতুল্লাহ গুলেনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সামরিক বাহিনীর ৮ হাজার ৫৬৫ সদস্যকে বহিস্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৫০ জন জেনারেল, ৪ হাজার ৬৩০ জন কর্মকর্তা, ২ হাজার ১৬৭ জন নন-কমিশন্ড কর্মকর্তা, এক হাজার ২১০ জন বিশেষায়িত সার্জেন্ট ও চুক্তিভিত্তিক সেনা সদস্য আর ৪১১ জন বেসামরিক কর্মচারী ও শ্রমিক। এ ছাড়া ১৬ হাজার ৪০৯ জন সামরিক শিক্ষার্থীকে বহিস্কার করা হয়েছে।

 

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর