January 16, 2025, 1:03 am

সংবাদ শিরোনাম
মধুপুরে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত বেনাপোলে বিজিপি বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হারিয়ে যাওয়া মায়ের খোঁজে দিশেহারা সন্তানরা ভিসা জটিলতায় বেনাপোল বন্দরে পরিবহন ব্যাবসার ধ্বস তেজগাঁও থানা ছাত্রদলের শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি সম্পন্ন শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি প্রজেক্টরে ভেসে উঠায় স্থানীয় জনতার প্রতিবাদ ঢাকায় দুই ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করলেন সন্ত্রাসীরা: বেনাপোলে ভারতীয় ভয়ঙ্কর ট্যাপেন্টাডোল জব্দ মধুপুর উপজেলা মেম্বার ফোরামের উদ্যোগে তিন শতাধিক কম্বল বিতরণ লামায়-আলীকদম অনুপ্রবেশকালে ৫৮ মিয়ানমার নাগরিকসহ ৫ দালাল আটক

সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মারা গেছেন

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান শুক্রবার (১৩ মে) মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। দেশটির প্রেসিডেন্টের কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে। খবর খালিজ টাইমসের।

শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের মৃত্যুতে আরব আমিরাতের জনগণ আরব এবং ইসলামিক জাতি এবং বিশ্ববাসীকে সমবেদনা জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রপতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এক বিবৃতিতে এ সমবেদনা জানানো হয়।

তার মৃত্যুতে ৪০ দিন দেশটিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। বেসরকারি কার্যালয়গুলোকেও তিন দিন কার্যক্রম বাতিলের নির্দেশ দিয়েছে দেশটির সরকার।

জায়েদ আল নাহিয়ান ২০০৪ সালের ৩ নভেম্বর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট ও আবুধাবির শাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ১৯৪৮ সালে জন্ম নেওয়া এ নেতা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট এবং আবুধাবির ১৬তম শাসক ছিলেন। তিনি প্রয়াত শেখ জায়েদের জ্যেষ্ঠ পুত্র।

আরও পড়ুন- পেঁয়াজ ও তেলের পর এবার বাড়লো রসুনের দাম!

সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে জায়েদ আল নাহিয়ান কেন্দ্রীয় সরকার ও আবুধাবি সরকারে আমূল পরিবর্তন আনেন।

তার শাসনামলে আরব আমিরাতের নাগরিকরা উন্নত জীবনের দেখা পান।

শেখ খলিফা টেকসই এবং নিরাপদ উন্নয়নের দিকে মনোনিবেশ করেন যা নাগরিকদের সত্যিকার অর্থেই লাভবান করে। তার পিতা শেখ জায়েদ এর দেখানো পথেই তিনি চলেছেন। তিনি বলেছিলেন, আমি তার (বাবার) দেখানো পথেই ভবিষ্যতের পথে হাঁটতে চাই এবং নিরাপদ ও মজবুত শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চাই।

তার শাসনামনে তেল ও গ্যাস খাতে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। এর ফলে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হয়ে ওঠে।

তিনি কেন্দ্রীয় জাতীয় কাউন্সিলে নমিনেশন প্রথা চালু করেন যা দেশটিতে নির্বাচনের পথে উল্লেখযোগ্য একটি পদক্ষেপ।

শেখ খলিফা একজন ভালো শ্রোতা ছিলেন। তার ব্যবহার অত্যন্ত মধুর ছিল এবং জনগণের স্বার্থ তার কাছে প্রাধান্য পেত। তিনি আরব আমিরাত ও অন্যান্য অঞ্চলে সকলের কাছে সমাদৃত ছিলেন।

 
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর