October 7, 2024, 3:30 am

সংবাদ শিরোনাম
স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী সাংবাদিক পুত্র আবির হোসেন অনন্ত’র জন্মদিন আজ বিল্লাল হুসাইন

গাজার পর পশ্চিম তীরেও ইসরায়েলের হামলা, মৃত্যু বেড়ে ১৩২

ডিটেকটিভ ডেস্কঃঃ

গাজার পর এবার পশ্চিম তীরেও হামলা চালালো ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর সংঘর্ষে আরো ১১ জন ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার থেকে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন ৯৫০ জন।

শুক্রবার পর্যন্ত গাজায় ইসরাইলের অব্যাহত বোমা বর্ষণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩২ জনে। এর মধ্যে ৩২ শিশু এবং ২১ জন নারী। জাতিসংঘ জানিয়েছে, সংঘাতের কারণে ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে অন্তত ১০ হাজার মানুষ। জাতিসংঘ পরিচালিত স্কুলে আশ্রয় নিয়েছে কয়েকশ ফিলিস্তিনি।

ইসরায়েলি বর্বরতা থেকে রেহাই পাচ্ছে না শিশুরাও। গাজা উপত্যকায় বিমান হামলায় ৫ দিনে কমপক্ষে ৩১ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার মারা গেছে একই পরিবারের ৪ শিশুসহ ৬ জন। আহত শতাধিক।

কাফনের কাপড়ে মোড়া নিষ্পাপ শিশুর মরদেহ। স্ট্র্যাচারে নিথর পড়ে আছে একই পরিবারের চার সন্তান। তাদের বয়স ২ থেকে ৭ বছর। ইসরায়েলি বিমান হামলায় মারা গেছেন তাদের বাবা রাফাত তানানি ও মা রায়াইউরও।

রাফাত তানানির ভাই ফাদি তানানি জানান, আমার ভাই রাফাত তখন বাড়িতেই ছিলো। সে, তার গর্ভবতী স্ত্রী ও চার সন্তান সবাই মারা গেছে। তাদের বাড়িতে একসঙ্গে পাঁচ রকেট হামলা হয়েছে। পুরো বাড়িই বিধ্বস্ত।ইসরায়েলিরা কাউকে ছাড়ছে না, নারী শিশু, বৃদ্ধ কারও প্রতিই তাদের কোনো মমতা নেই।

গত দুদিনে ইসরায়েলি হামলার মূল লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকার উত্তর-পূর্বাঞ্চল। একের পর এক বিমান হামলায় গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে বেশ কটি ভবন। এ অবস্থায় শিশু সন্তানদের নিয়ে জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুলে আশ্রয় নিচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। একদিকে ইসরায়েলের বিমান হামলা, অন্যদিকে করোনা। কীভাবে মৃত্যু হবে কে জানে। দুদিন হলো বাচ্চারা কিছু খেতে পায়নি।

সোমবার থেকে ছয়শোর বেশি বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। জবাবে ১৮শ রকেট ছুড়েছে হামাস।

তবে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনুরোধ উপেক্ষা করে ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, গাজায় হামলা অব্যাহত থাকবে।

এদিকে শুক্রবারে হামাস আশকেলন শহরে রকেট হামলা চালায়। এদিকে লেবানন-ইসরাইল সীমান্তে ফিলিস্তিনি পতাকা হাতে প্রতিবাদের সময় লেবাননের এক নাগরিককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরাইলি সেনারা।

//ইয়াসিন//

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর