October 8, 2024, 5:34 am

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

নাম বিভ্রাটে একজনের কারাভোগ করছেন অন্যজন

ডিটেকটিভ ডেস্কঃঃ

সাজাপ্রাপ্ত আসামির নামের একাংশ ও স্বামীর নামের মিল থাকায় বিনা দোষে দেড় বছর ধরে চট্টগ্রাম কারাগারে সাজা খাটছেন হাসিনা বেগম নামে এক নারী। কক্সবাজারের টেকনাফ পৌর এলাকার হামিদ হোসেনের স্ত্রী হাছিনা বেগমকে ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর থানায় নিয়ে যায় টেকনাফ থানা পুলিশ।

পরদিন তাকে আদালতে চালান দেয়া হয়। এরপর থেকে সাজা খাটছেন হাছিনা বেগম। কবে,সম্প্রতি এ ঘটনাটি সামনে আসায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের রেজিস্ট্রারকে বিষয়টি পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছে আদালত।

২০১৭ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী এলাকা থেকে ২ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে যান একই এলাকার হামিদ হোসেনের স্ত্রী হাসিনা আক্তার। পরে হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে পলাতক তিনি।

২০১৯ সালের পয়লা জুলাই হাছিনা আক্তারকে ৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। তাদের স্বামীর নাম ও নিজের নামের একাংশের সাথে মিল থাকায় গ্রেপ্তার হন হাছিনা বেগম।

বর্তমানে সাজা খাটা হাসিনা বেগম ও হাসিনা আক্তার একজন নয় বলে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ।

এবিষয়ে মামলা পরিচালনাকারী চট্টগ্রাম জজ কোর্টের আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ জানান, ভুক্তভোগীর এবং তার স্বামীর নামের একাংম মিল থাকা পুলিশ তাকে আটক করে। তবে, এখন মামলা পরিচালনা করতে গিয়ে জানা যাচ্ছে এই হাছিনা বেগম তার গ্রাম বা এলাকার বাইরে কখনো আসেননি। এমনকি সে কখনো টেকনাফ বা কক্সবাজার জেলাতেও যাননি।

এদিকে শুধু নাম বিভ্রাটে নিরপরাধ মানুষের কারাবরণ বিষয়টিকে পুলিশের চরম গাফিলতি হিসেবে দেখছেন বিশিষ্টজনরা।

বিষয়টি নজরে আসায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের রেজিস্ট্রারকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছে আদালত। আর নামের মিল দেখে নিরাপরাধ ব্যক্তির জেল খাটাকে নিন্দনীয় বলছেন বিশিষ্টজনরা।

 
//ইয়াসিন//

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর