October 10, 2024, 4:28 pm

সংবাদ শিরোনাম
বাংলাদেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থা সংশোধন করিতে হবে – পর্ব ৯ আসন্ন শারদীয়া দুর্গাপূজা শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রশাসন ও জনগণের প্রীতি আহ্বান – পর্ব ৮ প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি

ট্রাম্পের স্লোগান জনসনের মুখে

ট্রাম্পের স্লোগান জনসনের মুখে

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

দুজনের কট্টর জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি, আলটপকা মন্তব্য করার অভ্যাস, এমনকি চুলের ধরনেও অনেক মিল খুঁজে পান অনেকে। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী পদে অসীন হয়ে বরিস জনসন যে স্লোগান তুললেন, তাতে থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের হুবুহু প্রতিধ্বনি।

গত বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেওয়া প্রথম ভাষণে বরিস জনসন বলেন, ব্রেক্সিট বাস্তবায়নের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যেকে আবার শ্রেষ্ঠত্বের আসনে ফিরিয়ে আনবেন তিনি।

রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে প্রবেশের আগেও প্রায় একই কথা বলেন জনসন।

তিনি বলেন, “৩১ অক্টোবরের মধ্যে ব্রেক্সিট কার্যকর করাই হবে আমাদের লক্ষ্য, যাতে আমাদের মহান যুক্তরাজ্যকে আমরা ঐক্যবদ্ধ করতে পারি, আবারও শক্তিশালী করে তুলতে পারি এবং এই দেশকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম স্থানে পরিণত করতে পারি।”

বিশ্বকে চমকে দিয়ে ‘মেইক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ স্লোগান নিয়ে ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসেন ডনাল্ড ট্রাম্প।

গত জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্য যখন ব্রেক্সিট নিয়ে খাবি খাচ্ছে, এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, বরিস জনসন যুক্তরাজ্যের কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বে এলে তা হবে ‘অসাধারণ’।

২০১৬ সালের ঐতিহাসিক গণভোটে যুক্তরাজ্যের মানুষ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে রায় দিলে পদত্যাগ করেন কনজারভেটিভ সরকারের তখনকার প্রধানমন্ত্রী ডেডিভ ক্যামেরন, যিনি ব্রেক্সিটের বিপক্ষে ছিলেন।

ক্যামেরনের পর ব্রেক্সিট বাস্তবায়নের ভার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন টেরিজা মে। কিন্তু সেজন্য যে পরিকল্পনা তিনি সাজিয়েছিলেন তা পার্লামেন্টে পাস করাতে না পারায় তাকেও সরে যেত হয়।

এরপর কনজারভেটিভ পার্টি বরিস জনসনের হাতে নেতৃত্বের ব্যাটন তুলে দিলে গত ২৩ জুলাই তাকে অভিনন্দন জানিয়ে টুইট করেন ট্রাম্প। সেখানে তিনি বলেন, “হি উইল বি গ্রেট’।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর