October 6, 2024, 4:33 am

সংবাদ শিরোনাম
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী সাংবাদিক পুত্র আবির হোসেন অনন্ত’র জন্মদিন আজ বিল্লাল হুসাইন ক্ষমতা! নাকি আড়ালে ছিলো ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী হাসিনার?

কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের জন্য আটটি লঙ্গরখানা

কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের জন্য আটটি লঙ্গরখানা

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনসহ বিতাড়ন অভিযানের মধ্যে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে খাবার নিশ্চিত করার জন্য কক্সবাজারে আটটি লঙ্গরখানা খোলা হচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের রোহিঙ্গা সেলের প্রধান অতিরিক্ত জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খালেদ মাহমুদ জানান, মঙ্গলবার থেকে উখিয়ার বালুখালী ও কুতুপালং এলাকায় গড়ে ওঠা নতুন শরণার্থী বস্তিতে এসব লঙ্গরখানা খোলা হবে। রান্না করা খাবার সীমান্ত এলাকায় আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে ১২টি স্থান থেকে বিতরণ করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ¯্রােত অব্যাহত থাকায় মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে প্রশাসন বিভিন্ন কার্যক্রম চালু রেখেছে। চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল হলেও মানবিক সংকট ও বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে প্রশাসন লঙ্গরখানা চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সবাইকে যত দিন ত্রাণের আওতায় আনা সম্ভব হবে না তত দিন এসব লঙ্গরখানা চালু থাকবে। গত ২৪ অগাস্ট রাতে রাখাইনে পুলিশ পোস্ট ও সেনা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর থেকে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ভয়ঙ্কর অভিযান চলছে। মুসলমান রোহিঙ্গাদের প্রতি সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধদের বিদ্বেষ পেয়েছে নতুন মাত্রা। অন্তত চার লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গা ইতোমধ্যে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। রাখাইনের এই পরিস্থিতিকে জাতিসংঘ বর্ণনা করেছে ‘জাতিগত নির্মূল অভিযানের’ ধ্রপদী উদাহরণ হিসেবে। গত মাসের শেষ দিকে নতুন করে এই সহিংসতা শুরুর আগে দশ লাখের বেশি রোহিঙ্গার বসবাস ছিল রাখাইন রাজ্যে। কয়েকশ বছর ধরে মিয়ানমারে বসবাস করে এলেও সরকার তাদের নাগরিকত্ব দেয়নি। এমনকি তাদের স্বাধীনভাবে চলাফেরার ওপরও রয়েছে কড়াকড়ি। মিয়ানমারের সংখ্যগরিষ্ঠ বৌদ্ধরা রোহিঙ্গাদের বিবেচনা করে ‘বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অবৈধ অভিবাসী’ হিসেবে।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর