মিঠাপুকুর প্রতিনিধি:-
রংপুরের মিঠাপুকুরে নর্থ বেঙ্গল জুট মিলস প্রাইভেট লিঃ, জবর দখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নর্থ বেঙ্গল জুট মিলের বৈধ এমডি মাহবুবুর রহমানকে জুট মিলের দখল- স্বত্ব ফেরত প্রদাণ সহ অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে জুট মিলস রক্ষায় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করে মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত প্রায়,শতাধিক শ্রমিক কর্মচারী অংশ গ্রহন করেন।
মঙ্গলবার (৪-ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২ টার সময় মিঠাপুকুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে, মাহবুবুর রহমান বলেন, আমি নর্থ বেঙ্গল জুট মিলস লিঃ এর বৈধ এমডি। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আওয়ামী লীগের দোসররা আদালতে মামলা থাকার পরেও সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কাশেম, সাবেক পরিচালকঃ ওয়েহেদ চৌধুরী, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলরাম শাহা এবং জুট মিলটির প্রস্তাবিত ক্রেতা মোঃনুরুল ইসলাম ডাবলু মোটা আংকের টাকার বিনিময় জনতা ব্যাংকের কর্পোরেট শাখার এ-জি-এম- মোঃশামীম আহমেদ, এর সাথে এন্ড ইউজ ফরেন ট্রেড এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল একডিট ডিপার্টমেন্টের এজিএম-মোঃ সিরাজুল ইসলাম মাধ্যমে তৎকালীন জনতা ব্যাংকের এমডি মোঃ জব্বারকে মোটা অংকের টাকার বিনিময় সম্পূর্ণ অবৈধভাবে এবং আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায় জুট মিলটির দ্বিতীয় প্রস্তাবিত ক্রেতা করেন মোঃনুরুল ইসলাম ডাবলু। এখানে উল্লেখ থাকে যে, সুদ মাফের সেংশন লেটার নর্থ বেঙ্গল জুট মিল টি কে দিন খিলাপী প্রতিষ্ঠান হিসেবে উল্লেখ করে এবং সেংশন লেটারে কোথায় কিস্তির সত্য নাই। অতএব সেংশন লেটার এ মোট ঋণ একবারে পরিশোধযোগ্য। জনতা ব্যাংকের বর্তমানে এবং সাবেক দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা হযরতকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম ডাবলু কে প্রস্তাবিত ক্রেতা করেন যা সম্পূর্ণ অবৈধ ও ভিত্তিহীন। মো:মাহবুবুর রহমান দিং এ নর্থ বেঙ্গল জুট মিলের প্রকৃত ক্রেতা।
মাহবুবুর রহমান আরো বলেন, ব্যাংকের সেংশন লেটার ভূলের কারনে এবং one way exit একবারে টাকা পরিশোধ করতে হবে। পরবর্তীতে তৎকালীণ আওয়ামী লীগের মাফিয়া জুট মিলটি দখলে নেয়। যাহা আইনের চোখে সম্পূূর্ণ অবৈধ।