কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ
ছেলেরা আমার খোজ খবর নেয়না অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবন যাপন করছি।প্রচন্ড শীতে এবার অসুস্থ হয়ে পরেছিলাম। এনজিওর টার কম্বল পায়ে আমার খুব উপকার হইছে।
রাতের বেলা খুব আরাম করে ঘুমাতে পারিনে এখন ঘুমাতে পারমো এবং নামাজ পরতে পারবো এ কথা গুলো বলছিলেন ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশ বেসরকারি সংস্থার কার্যালয়ে বুধবার কম্বল নিতে আসা কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের শেখ পাড়া গ্রামের মোছা: আছিমোন বেওয়া( ৬৫)। কনসার্ন বাংলাদেশ বেসরকারি সংস্থার অর্থায়নে শতাধিক হতদরিদ্রদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।
রমনা মডেল ইউনিয়নের শ্রী মতী ভজবালা বলেন প্রায় ১০ বছর আগে আমার স্বামী মারা যায় মারা যাওয়ার পর থেকে অন্যর বাড়িতে কাজ করে সংসার চলছিলো একদিন ওয়ার্ল্ড কনসার্ন সংস্থার লোকজন তখন সহযোগিতা করে আসছে। আজ কম্বল পাওয়া খুব ভালো হইলো
একই ইউনিয়নের মোছা: এজেরভানু বেগম (৬৮) বলেন আমার স্বামী অনেক বছর আগে মারা যাওয়ার পর বস্কয় ভাতার টাকা পেয়ে কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে বেঁচে আছি ছেলে মেয়ে কেউ নেই। এনজিও সহযোগিতা না করলে অনেক কষ্ট হতো। কম্বল টা পায়া খুব খুশি।
এবিয়ে কনসার্ন বাংলাদেশ বেসরকারি সংস্থারটির প্রত্যাশা প্রকল্পের প্রোজেক্ট অফিসার মো.আব্দুল মালেক সরকার জানান, সংস্থার সমাজে পিছিয়ে পড়া হতদরিদ্র, বিধবা, প্রতিবন্ধী নারীদের কে বিভিন্ন সহযোগিতা করে আসছে।