May 20, 2024, 5:14 am

সংবাদ শিরোনাম
শাহপরাণ (রহঃ) থানা পুলিশের অভিযানে ১৯,৬০০ কেজি ভারতীয় চিনিসহ ০৩ জন গ্রেফতার উখিয়ায় রোহিঙ্গা শিবিরে অভিযানে ৪ আরসা সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার রাজধানীর ডেমরা এলাকা হতে আনুমানিক ছয় কোটি টাকা মূল্যমানের ৮৬০০ লিটার বিদেশী মদসহ ০৩ জন কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ উলিপু‌রে পাঁচ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক কাউনিয়ায় (ব্লাস্ট) এর উদ্দোগে ধর্মীয় সম্প্রীতির উপরে আলোচনা সভা কুড়িগ্রামে ১ টাকায় ১০ টি পরিবেশ বান্ধব পাখা বিক্রি করছে ফুল জৈন্তাপুরে গভীর রাতে পুলিশের অভিযানে ৬১৫ বোতল মদ ৮ কেজী গাঁজা উদ্ধার রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ০৫ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ ক্ষেতলালে কলেজ প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যু বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে সার্কেল হিসেবে সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মাসুদ রানার যোগদান
ছবি: সংগৃহীত

গরিবের রবিন হুড খ্যাত মধ্যভারতের দরিদ্র বিরান ভূমিতে বছরের পর বছর ধরে ত্রাস ছড়িয়ে যাওয়া সেই কুখ্যাত দস্যু মোহর সিং মারা গেছেন

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ছবি: সংগৃহীত

মধ্যভারতের দরিদ্র বিরান ভূমিতে বছরের পর বছর ধরে ত্রাস ছড়িয়ে যাওয়া সেই কুখ্যাত দস্যু মোহর সিং মারা গেছেন।মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর।জীবনের একটা সময়ে এসে বলিউড ও রাজনীতিতেও ক্যারিয়ার গড়ার চেষ্টা করেছিলেন।নাকের নিচে নেউলের লেজের মতো গোঁফ ও তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে যে কারও বুকে কাঁপন ধরিয়ে দিতে পারতেন তিনি।- খবর রয়টার্স ও টাইমস অব ইন্ডিয়ারচ্যাম্বল অঞ্চলটি তার ভয়ে সর্বদা তটস্থ ও শঙ্কিত থাকতো।শত শত মানুষকে হত্যা, অপহরণ ও অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। গরিব মানুষের কাছে তিনি ছিলেন রবিন হুডের মতো জনপ্রিয়।বিন্দ জেলার এক জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা বলেন,গত ৫ মে ২০২০ ইং তারিখ মঙ্গলবার তার মৃত্যু হয়েছে।তার বিরুদ্ধে ৩১৫টি মামলা ছিল।যার মধ্যে ৮৯টি ছিল হত্যার।জেলা পুলিশ সুপার নাগেন্দ্র সিং বলেন, মানুষের কাছে তিনি ছিলেন রবিন হুডের মতো।পুরনো আমলের এই গ্যাং লিডার মূলত ব্যবসায়ী ও ধনী জমিদারদের নিশানা করতেন।আর লুটের মাল গরিবদের মধ্যে বিলি করে দিতেন।এতে বেশ জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছিলেন এই দস্যু নেতা।এক সময় তার মাথার মূল্য ঘোষণা হয়েছিল তিন লাখ রুপি।১৯৭২ সালে ১৪০ দস্যুকে নিয়ে তিনি আত্মসমর্পণ করেন।আট বছর পর কারাগার থেকে বের অভিনয় শুরু করেন।১৯৮২ সালে তার অভিনীত চলচ্চিত্রটি ছিল ‘চাম্বল কে ডাকু’।নব্বইয়ের দশকে রাজনীতি অংশ নিয়ে স্থানীয় নির্বাচনে প্রার্থী হন।জীবনের শেষ বছরটিতে তিনি পুরনো একটি মন্দির উদ্ধারের প্রচারে নামেন।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠিও দিয়েছিলেন।

প্রাইভেট ডিটেকটিভ/ ৭ মে ২০২০/ইকবাল

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর