April 27, 2025, 6:56 pm

সংবাদ শিরোনাম
ভারতে কারাভোগের শেষে বেনাপোল স্হল পথে দেশে ফিরলো ৭ বাংলাদেশি যুবক নাইক্ষ্যংছড়ির চাকঢালা সীমান্তে চোরাইপণ্য আনতে গিয়ে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশীর পা বিচ্ছিন্ন চলন্ত ট্রেনে মোবাইল ছিনতাই গুরুতরভাবে আহত ছিনতাইকারী আটক বেনাপোলে ছিনতাই চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী আটক বড়দরগা হাইওয়ে থানা কর্তৃক ৩০ বোতল ফেনসিডিল সহ একজন গ্রেফতার শেরপুর আবাসিক এলাকায় দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার -১ সিলেটে আখড়ার সম্পত্তি বিক্রি মন্দির কমিটির নেতাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা যশোরে মাদক কারবারিদের পক্ষ নেয়ায় বৈষম্যবিরোধী নেতা সুজনকে গণধোলাই রানা ঝড়-মিরাজ ঘূর্ণিতে টেস্ট জয়ের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখলো বাংলাদেশ টেকনাফে রোহিঙ্গা মানব পাচারকারী আবদুল্লাহর নানান অপকর্ম থেকে নেই? মিথ্যা আশ্রয় নিয়ে প্রতি পক্ষের বিরুদ্ধে মামলা

ময়মনসিংহ জাহাঙ্গীর হত্যা: মিছিলে না যাওয়াকে কেন্দ্র করেই খুন

ময়মনসিংহ জাহাঙ্গীর হত্যা: মিছিলে না যাওয়াকে কেন্দ্র করেই খুন

ডিটেকটিভ স্পোর্টস ডেস্ক

মিছিলে না যাওয়াকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বিরোধের জের ধরেই ঠান্ডা মাথায় পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয় ময়মনসিংহ নগরীর কৃষ্টপুর এলাকার কিশোর জাহাঙ্গীরকে। আদালতে দেয়া ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এমন তথ্য জানিয়েছেন এ হত্যা মামলার এক নম্বর আসামি জেলা স্বেচ্ছাসেবক পার্টির নেতা হোসেন আলীর ছেলে রিপন (৩০)। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এমন তথ্য জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, কোতোয়ালী মডেল থানার এসআই মো: রোকন ইসলাম খান। পুলিশ জানায়, অপহরণের এক সপ্তাহ পর গত বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরীর বাঘমারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের সেপটিক ট্যাংকির ভেতর থেকে জাহাঙ্গীর (১৬) নামে স্থানীয় বহিরাগত এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের খালা জোৎস্ন্যা বেগম বাদী হয়ে কোতোয়ালী মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। কোতোয়ালী মডেল থানার এসআই মো: রোকন ইসলাম খান জানান, এ মামলায় ইতোমধ্যেই এক নম্বর আসামি রিপন (৩০) ও রূপলকে (৪০) কে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে হত্যাকাভ্ডের মূল হোতা রিপন আদালতে ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে এ খুনের দায় স্বীকার করেছে। এদিকে, নিহতের খালা জোৎস্ন্যা বেগমের অভিযোগ, এ মামলার এজাহারে রিপনের বাবা, জেলা স্বেচ্ছাসেবক পার্টির নেতা হোসেন আলীর নাম নেই। এ হত্যাকা-ের নির্দেশদাতাই তিনি। তাকে বাদ দিয়ে অসম্পূর্ণ এজাহারের কারণে শেষ পর্যন্ত হত্যা মামলটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হতে পারে। একই সঙ্গে হোসেন আলীর আরেক ছেলে আর.এম. রাসেলকেও এখন পর্যন্ত পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে কোতোয়ালী মডেল থানার এসআই মো: রোকন ইসলাম খান জানান, অজ্ঞাত আসামির তালিকায় হোসেন আলীকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের প্রচেষ্টা চলছে। হোসেন আলী ও তার ছেলে রাসেল পলাতক রয়েছেন। অচিরেই তাদেরকে গ্রেফতার করা হবে।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর