পিডি নিউজ ডেক্সঃ
সাবেক যুবনেতা মোহাম্মদ আলী আকবর চুন্নু বলেন +মহান স্বাধীনতা এগিয়ে ৯ মাস সুসজ্জিত একটি সেনাদের সাথে যুদ্ধ করতে গিয়ে শহীদ হলেন ৩০ লক্ষ এবং দুই লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময় অর্জিত হলো বাংলাদেশ।
ফ্যাসিস্ট মুজিব সরকার সাড়ে তিন বছরের নির্মম অত্যাচার জুলুম নির্যাতন এর মাধ্যমে ১৫ই আগস্ট বুলেটের আঘাতে শেষ হলো তার শাসন।
আসলেন খন্দকার মোস্তাক আহমেদ মাত্র তিন মাসের মাথায় ২ য় নভেম্বর খালেদ মোশারফ অভ্যুত্থান এর পাল্টা অদ্ভুত থান দেন কর্নেল তাহের ৩রা নভেম্বর।
বন্দী করা হলো জেনারেল জিয়াউর রহমানকে।
৭ই নভেম্বর জিয়াউর রহমানকে সাধারণ সেনাবাহিনী ও জনতা সিপাহী বিপ্লবের মাধ্যমে মুক্ত করেন।
তিনি সাড়ে তিন বছর রাজত্ব করলেন।
দেশ-বিদেশে জাতির মৌলিক অধিকার মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিলেন হাসিমুখে মানুষ বসবাস করতে শুরু করলেন।
কিন্তু আভ্যন্তরীণ বহির্বিশ্বর ষড়যন্ত্রের কারণে তাকে চিটাগাং সার্কিট হাউসে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আসলেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার সাহেব ক্ষমতা গ্রহণ করলেন।
দশ মাসের মাথায় জোর করে এরশাদ সাহি ক্ষমতা গ্রহণ করেন। তাকে সহযোগিতা করেন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও জঙ্গি সন্ত্রাসী ইসলাম নামধারী একটি সংগঠন। দীর্ঘ নয় বছর তাকে ক্ষমতায় রাখে।
যে সংগঠনটি ১৯৭১ সাল স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে মানে না। তারা শহীদ মিনার জান না স্মৃতিসৌধে যান না ২৬ শে মার্চ পালন করেন না।
তাদের কাজ হল রগ কাটা পাও কাটা যেমনি করে ১৯৮৯ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার ছাত্র সংসদ। নির্বাচন করার জন্য একটি সংগঠনের থেকে ভিপিতে দাঁড়িয়ে ছিলেন মোহাম্মদ আলী আকবর চুন্নু তাকে হত্যা করার জন্য কোপালো গুলি করা হলো বোম মারা হলো যার ফলে পাঁচজন শহীদ বরণ করলেন।
যাদের ফাইভ পার্সেন্ট সমর্থন নাই তারা কি করে আগামীতে ক্ষমতায় যাবেন বর্তমান সরকারের সহযোগিতা নিয়ে।
সচিবালয় কেমন করে কুকুর ঢুকলো সাত তালায় এর পূর্ব পশ্চিম পাশে আগুন লাগল ফায়ার সার্ভিস ২ ঘন্টার পর আসলো একজন ফায়ারম্যানকে হত্যা করা হলো ট্রাক চাপা দিয়ে। তাহলে ২৫ তারিখ বন্ধ ছিল কি করে আগুন লাগলো মনে হয় ফ্রিজে চলে গেছে। জাতি বিচারের মুখ দেখতে পাবে না।