May 20, 2024, 7:47 am

সংবাদ শিরোনাম
শাহপরাণ (রহঃ) থানা পুলিশের অভিযানে ১৯,৬০০ কেজি ভারতীয় চিনিসহ ০৩ জন গ্রেফতার উখিয়ায় রোহিঙ্গা শিবিরে অভিযানে ৪ আরসা সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার রাজধানীর ডেমরা এলাকা হতে আনুমানিক ছয় কোটি টাকা মূল্যমানের ৮৬০০ লিটার বিদেশী মদসহ ০৩ জন কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ উলিপু‌রে পাঁচ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক কাউনিয়ায় (ব্লাস্ট) এর উদ্দোগে ধর্মীয় সম্প্রীতির উপরে আলোচনা সভা কুড়িগ্রামে ১ টাকায় ১০ টি পরিবেশ বান্ধব পাখা বিক্রি করছে ফুল জৈন্তাপুরে গভীর রাতে পুলিশের অভিযানে ৬১৫ বোতল মদ ৮ কেজী গাঁজা উদ্ধার রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ০৫ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ ক্ষেতলালে কলেজ প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যু বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে সার্কেল হিসেবে সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মাসুদ রানার যোগদান

সংরক্ষিত বনের বুক চিরে মাটি বিক্রি মহেশখালীতে সবুজ বনভুমি সাবাড় অবাধে পাহাড় নিধন জনসম্মুখে

এম খাইরুল ওয়ারা, মহেশখালী প্রতিনিধিঃ
মহেশখালী উপজেলার কালামারছড়া ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন এলাকার বনাঞ্চলে পাহাড় কাটার মহোৎসবে মেমে উঠেছে প্রভাবশালীরা। বলতে গেলে ভয়াবহ পাহাড় কাটা চলছে উপজেলার কালারমারছাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড আধাঁর ঘোনা (দরগাহ) মিজ্জির পাড়া সীমান্তে। যার কারণে পাহাড় কাটা অপ্রতিরোধ হয়ে পড়েছে। পাড়ার কাটা মাটি ট্রাক বোঝাই করে সংশ্লিষ্টরা বিক্রি করছে। ওইসব এলাকার কতিপয় প্রভাবশাী ব্যক্তি পাহাড় কাটার মহোৎসব চালিয়ে যাচ্ছে বলে স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন। স্থানীয় লোকজন বলছেন, ভুমিদস্যুরা শুধু বনভুমিই নয় সরকারে সৃজিত বাগান, গাছপালা থেকে শুরু করে মাটি ও বালি লুট করে বিক্রি করে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। মহেশখালী ফরেস্ট রেঞ্জের আওতাধীন উপজেলার কালারমারছাড়া আধাঁর ঘোনা গ্রামে বন বিভাগের মালিনাধীন বনাঞ্চলের পাহাড় কেটে বনাঞ্চলে নির্ধন করছে কালারমারছড়া আধাঁর ঘোনা গ্রামের শামসু আলম নামে এক ব্যক্তি। অনেকে বলছেন বনকর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নজরদারী নাথাকায় সুবজ বনভুমি সাবাড় হচ্ছে। পাহাড় কাটার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সড়ক সংস্কারের নামে পাহাড় কেটে মাটি বিক্রি ও দালান ঘর নির্মাণ করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক ব্যক্তি জানান, যারা পাহাড় কাটছে তারা সবাই প্রভাবশালী। তাই এলাকার সাধারণ মানুষ তাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার যেমন সাহস করেনি অনুরুপভাবে নাম প্রকাশেও তারা অপারগতা প্রকাশ করেন। যে কারণে তারা নির্ভয়ে সরকারি আইন আমান্য করে পাহাড় কেটে বনাঞ্চল উজাড় করছে অপরদিকে কোন কোন সময় দেখা গেছে পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে পাহাড় কাটার সরঞ্জামাদি জব্দ করলেও কর্তনকারীদের বিরুদ্ধে আইননানুগ কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। যে কারণে দ্বি-গুন উৎসাহিত হয়েপাহাড় কাটার সাহস পাচ্ছে বন খেকোরা। শাপলাপুর দিনেশপুর ও কালারমারছড়া সদস্য দায়িত্ব নিয়েছি এ পাহাড়কাটার ব্যাপারে আমার জানানেই। তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেব। মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: আবুল কালামের সাথে সাংবদিকরা যোগাযোগ করলে বলেন, এ ব্যাপারে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ পাহাড় কাটা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।

 

 

 

 

প্রাইভেট ডিটেকটিভ/২৭মার্চ২০১৮/ইকবাল

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর