October 9, 2024, 12:24 am

সংবাদ শিরোনাম
প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা!

অতি মুনাফা নয় ডেঙ্গু নিয়ে: এফবিসিসিআই

অতি মুনাফা নয় ডেঙ্গু নিয়ে: এফবিসিসিআই

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা নিয়ে অতি মুনাফা থেকে বিরত থাকতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই।

রোববার মতিঝিল ফেডারেশন ভবনে ‘চলমান ডেঙ্গু পরিস্থিতি প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনায় এই আহ্বান জানান এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক আবু মোতালেব।

এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবেলায় রেগুলেটরি বডির মতো সহায়তা দিতে না পারলেও শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন হিসাবে যতটুকু করা সম্ভব তা তারা করবেন।

ডেঙ্গু পরীক্ষায় কিট বা রি-এজেন্টের সঙ্কট দেখা দেওয়ায় কেউ স্বল্প সময়ে এই পণ্যগুলো আমদানি করতে চাইলে তাদের সহায়তা দেওয়া হবে বলেও ঘোষণা দেন তিনি।

ফাহিম বলেন, “কিট আমদানির ব্যাপারে আমদানিকারকদের সঙ্গে আলোচনা হবে। এ বিষয়ে আর্থিক সহায়তা দেওয়া লাগলে তাও দেওয়া হবে। এফবিসিসিআই সদস্যরা যদি কিট আনতে চায় তাহলে এক সঙ্গে হয়ে ওই কিট ডিসট্রিবিশনের জন্য ব্যবস্থা নিতে পারি।”

ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার প্রয়োজনে এফবিসিসিআই ভবনে জরুরি ব্ল্যাড ব্যাংক চালুর ঘোষণা দেন সংগঠনটির সভাপতি।

এর পরই বিকালে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির একটি টিম ফেডারেশন ভবনে রক্ত সংগ্রহ শুরু করে।

বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “আগে ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট ১২০ টাকায় পাওয়া যেত। এরপর তা ১৫০ টাকা হয়। জুনে তা বেড়ে ১৮০ টাকা হয়। আর এখন ৪৫০ টাকা দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না।”

ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক প্রীতি চক্রবর্তী বলেন, “আমরা ডেঙ্গু কিট কিনতে হিমশিম খচ্ছি। গতকাল ৪৫০ টাকা করে যেগুলো কেনা হয়েছে তা দিয়ে স্বল্প পরিসরে আগামীকাল পর্যন্ত চালানো যাবে। তার পরে যে কী হবে তা বলা মুশকিল।”

এর কঠোর সমালোচনা করে আবু মোতালেব বলেন, “ডেঙ্গু নিয়ে ব্যবসা শুরু হয়েছে গেছে, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক। বিপদকালীন এই সময়টাতে অন্তত ব্যবসায়ীরা অতি মুনাফা থেকে বিরত থাকতে পারে।”

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর