May 9, 2024, 1:48 am

ধরা পড়ে বিয়ে, ঘোমটা মাথায় দিয়ে

আলফাডাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি:

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় এক প্রেমিক যুগল অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকা অবস্থায় জনতার হাতে ধরা পড়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এলাকা সূত্রে জানা যায় গত ১১ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটায় উপজেলার জাটিগ্রাম পালপাড়া মোঃ আকব্বর আমিনের পরিত্যক্ত বাড়িতে ওই প্রেমিক যুগল রসের হাড়ি খাইতে গিয়ে ধরা স্থানীয় জনতার হাতে-নাতে ধরা পড়ে। পরে জনতা তাদেরকে পুলিশের হাতে সপর্দ করে। উভয় পক্ষ বিয়ের আশ্বস্ত করে থানা পুলিশের সাথে মিমাংসা করে নিয়ে যায়। এ বিয়ষ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। বে-রশিক এক লোক বলেন “ধরা পড়ে বিয়ে, ঘোমটা মাথায় দিয়ে”।প্রসঙ্গ আলফাডাঙ্গা উপজেলার জাটিগ্রাম পূর্ব পাড়া গ্রামের মো. ইসহাক মিয়ার ছেলে প্রেমিক ট্রাক চালক মো. সিয়াম মিয়া ও পাশ্ববর্তী কাশিয়ানী উপজেলার সুপ্ত গ্রামের একটি দরিদ্র কৃষক পরিবারের মেয়ে। এ বিষয়ে ছেলে ও মেয়ের মা বলেন ছেলে মেয়েরা যখন ভুল করেছে দুই পরিবার একমত হয়ে বিবাহ দেওয়া হবে।আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ রেজাউল করিম বলেন, ছেলে ধরা পড়েছে কিনা আমার জানা নেই, মেয়ে আটক হয়েছে পরবর্তীতে মেয়ের মা মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে নিয়ে গেছে।

পরিবেশ নষ্ট করছে নারী অভিযোগ করলেন স্বামী
আলফাডাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি: আলফাডাঙ্গা গোপালপুর ইউনিয়নের কুচিয়াগ্রামের ইউসুফ মোল্যার এক সন্তানের জননী খাদিজা বেগম কাতলাসুর চরে এক বাড়িতে পাঁচ যুবক কে নিয়ে ফুত্তিতে মেতে ওঠে বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি এই মহিলার স্বামী সাংবাদিকদের কাছে বলেন আমার স্ত্রী আমার শ্বশুর শাশুড়ীর সামনে কু-কৃত্তির কথা স্বীকার করেন। আমি তাকে আমার শ্বশুর বাড়ি একই থানায় শিয়ালদী গ্রামের আমার শ্বশুর রোকন মোল্যার হাতে তুলে দিয়েছি। এই পাঁচ লম্পট হচ্ছে কুচিয়াগ্রামের মোস্তফা ছেলে মাসুম, রঙ্গু মিয়ার ছেলে আলামিন, ময়েনউদ্দীনের ছেলে এনামুল, চর কাতলাসুরের কাদেরে ছেলে জনি। এই চরকাতলাসুরেই এই পাঁচ মদন এই মেয়েটিকে ঠেকি পিটা করেন। মেয়ের বাড়িতে সাংবাদিকের উপস্থিতি টের পেয়ে মেয়েটি দ্রুত পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে বুড়াইচ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।

প্রাইভেট ডিটেকটিভ/১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯/ইকবাল

Facebook Comments Box
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর