হযরত শাহজালাল আন্তজা’তিক বিমান বন্দর আমদানী কাগো’ দিয়ে আসছে ইয়াবার বিকল্প মাদক “খাট”
ডিটেকটিভ ভূইয়া

হযরত শাহজালাল আন্তজাতিক বিমান বন্দর আমদানী কাগো’ দিয়ে অবাধে আসছে নতুন ধরনের এক মাদক নাম যার “খাট”।সূত্রে জানা যায় “খাট” মাদকটি নতুন/অপরিচিত বিধায় কাষ্টমস বা শুল্ক গোয়েন্দারা উক্ত পন্য দেখলেও চা পাতা মনে করে ছাড় দিয়ে থাকে কারন “খাট” মাদকটি দেখতে অবিকল চা পাতার মত। সূত্রে জানা যায় গত ৩১ আগস্ট দুপুর ২ টার দিকে এয়ারপোট’ আমদানী কাগো’ এলাকায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের কম’কতা’রা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৪৬৭কেজি মাদক “খাট” আটক করে যা এনপিএস নামে পরিচিত। সূত্রে আরো জানা যায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন কম’কতা’রা নাজিম উদ্দন(৪৫) নামে এক ব্যাক্তিকে আটক করে উক্ত ব্যাক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শান্তিনগর নওশিন এন্টারপ্রইজে সন্ধার দিকে অভিযান চালিয়ে আরো ৩৯৪কেজি এন পি এস বা খাট জব্দ করে। সূত্রে জানা যায় পন্য চালানটি ইথিউপিয়া হইতে জিয়াদ মোহাম্মদ নামে এক ব্যাক্তি পাঠায় আমদানী কারক হিসাবে তুরাগ থানাধীন এশা এন্টারপ্রাইজ এর নাম লেখা আছে । সূত্রে আরো জানা যায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের দ্বারা মাদক ধরার কারনে টনক নড়ে কাষ্টমস কম’কতা’দেরএবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায় এবং গত ৮ই সেপ্টেম্বর দুপুর ২ টার দিকে কাষ্টমস সহকারী কমিশনার (প্রিভন্টিভ) অথেলা চৌধুরীর নেতৃত্বে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্খা সহ যৌথ অভিযান চালায় ফরেন পোষ্ট অফিসে এবং ৯ টি সন্দেহ জনক কাটু’ন খুলে ১৬০কেজি মাদক খাট জব্দ করে বলে জানা যায় । জব্দকৃত এন পি এস বা খাট পরবতী’তে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করা হয় । সূত্রে জানা যায় “খাট”
বা এন পি এস সাধারণত আফ্রিকা মহাদেশের জিকুবা,ইথিউপিয়া,সোমালিয়া
উগান্ডায়,আর এশিয়ায় শুধুমাত্র ইয়েমেনে চাষ হয় বলে জানা যায়। সূত্রে জানা যায় খাট ইয়াবা ব্যবহারে যেমন অনিদ্রা,উত্তেজনা,সৃষ্টি করে মানব দেহের সমস্ত অঙ্গের ক্ষতি হয় তেমনি নতুন মাদক খাটও একই ক্ষতি করে বলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের কম’কতা’রা জানায় তাই কঠোর নজরদারীর মাধ্যমে উক্ত খাট আমদানী রুখতে হবে নচেৎ দেশের তরুন সমাজ এক সময় বিকলাঙ্গে পরিনত হবে । একটি বিশেষ সূত্রে জানা যায় আন্তজা’তিক কুরিয়ার দিয়ে এ ধরনের পন্য প্রচুর পরিমানে ভাগিনা মোকলেছ ডেলিভারী দিয়েছে তাই জিজ্ঞাসাবাদ করলে কারা কারা এ খাট আমদানী করত তা বের হয়ে আসবে আর দেশের তরুন সমাজ বেঁচে যাবে।