November 11, 2025, 4:56 pm

সংবাদ শিরোনাম
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা-মৌলভীবাজারের চার আসনেও মনোনয়ন চূড়ান্ত প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা কলি’ নিতে সম্মত এনসিপি বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা ঝিকরগাছায় নাতিজামাই এর হাতে নানা শ্বশুর খুন র‍্যাব-১৩ এর অভিযানে লালমনিরহাটে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য এস্কাফ (ESKuf) ও গাঁজাসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রংপুরের মোবারক আলী হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেপ্তার নবীগঞ্জে বার বার মেয়ে প*রকিয়া**য় জড়িয়ে পরার কারণে নিজ হাতে খু*ন করলেন পিতা বেনাপোল সীমান্ত থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার। সুনামগঞ্জের ধোপাজান নদীতে রাতের আঁধারে বালু হরিলুট

৩০ অক্টোবরের পর যে কোনো দিন তফসিল: ইসি সচিব

৩০ অক্টোবরের পর যে কোনো দিন তফসিল: ইসি সচিব

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

একাদশ সংসদ নির্বাচনের ক্ষণ গণনা শুরু হওয়ার পর যে কোনো দিন তফসিল ঘোষণার জন্য প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ। গতকাল সোমবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে নিজের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। সচিব বলেন, ৩০ অক্টোবরের পর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে যাবে। ৩০ অক্টোবরের পর যেকোনো সময় নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হতে পারে। নির্বাচন কমিশনই এ নিয়ে কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত নেবে। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুযায়ী, সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের দফা ৩ এ (সংসদ-সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে) বলা হয়েছে- (ক) মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নববই দিনের মধ্যে; এবং (খ) মেয়াদ-অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পরবর্তী নববই দিনের মধ্যে। বর্তমান দশম সংসদের প্রথম অধিবেশন হয়েছিল ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। সে হিসাবে বর্তমান সরকারের মেয়াদ ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারি শেষ হবে। আর ভোটের ৯০ দিনের ক্ষণ গণনা শুরু হবে ৩০ অক্টোবর থেকে। ৩০ অক্টোবর থেকে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ভোটের সময় ধরে সব ধরনের প্রস্তুতি এগিয়ে নেওয়ার কথা ইসি সচিব এর আগে জানিয়েছিলেন। ভোটের প্রস্তুতির বিষয়ে গতকাল সোমবার হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৪০ হাজার ভোটকেন্দ্রে প্রায় দুই লাখ ভোটকক্ষ থাকবে। এ ক্ষেত্রে ৪০ হাজার প্রিজাডিং অফিসারসহ সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং কর্মকর্তা নিয়ে কয়েক লাখ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার প্রয়োজন হতে পারে। জাতীয় নির্বাচন অনেক বড় একটি কাজ। আমি আগেও বলেছি তফসিল ঘোষণার আগে যেসব কাজ থাকে তার ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। তফসিল ঘোষণার পর ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তালিকা প্রনয়ণ করা এবং তাদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ভোট কেন্দ্রের বিষয়ে তিনি বলেন, ভোটগ্রহণের ২৫ দিন আগে কেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকার গেজেট প্রকাশ করা হবে।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর