জামায়াত নেতার বালু লুট মর্মে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে আলমবিদিতর ইউনিয়ন সভাপতির বরাতে বলা হয়েছে যে উক্ত ব্যাক্তি জামায়াতের ভোটার ও সমর্থক এবং তিনি জামায়াতের কোন পর্যায়ে কোন পদবীতে নেই। তারপরও উল্লেখিত মোখলেছার রহমানকে জামায়াত নেতা বানিয়ে সংবাদের হেডিং করা হলুদ সাংবাদিকতারি নামান্তর। একটি শ্রেণি পরিকল্পিতভাবে জামায়াতের ইমেজকে ক্ষুন্ন করার জন্য বিভ্রান্তী ছড়ানোর অপপ্রয়াশ চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই জামায়াতে ইসলামী আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সব ধরনের চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, অবৈধ দখল ও আইনবিরোধী কাজের ব্যাপারে সবসময় জিরো টলারেন্স। সাংবাদিকরা জাতীর বিবেক, আমরা সবসময় তাদের কাছে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রত্যাশা করি। আমরা আশা করি সংশ্লিষ্ট মিডিয়ায় আমাদের এই প্রতিবাদলিপি যথাযথ স্থানে প্রকাশ করে বিভ্রান্তি নিরসন করবেন এবং ভবিষ্যতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে সচেতন হবেন।
মোঃ আশরাফুল আলম,
উপজেলা প্রচার ও মিডিয়া সেক্রেটারি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, গংগাচড়া উপজেলা, রংপুর।