আলফাডাঙ্গা(ফরিদপুর)প্রতিনিধিঃ
১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধে স্বশরীরে অংশ গ্রহনকারীরা এ দেশের সূর্যের সন্তান।এ সূর্য সন্তান বীরযোদ্ধারা ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে জীবন বাজি রেখে দীর্ঘ নয় মাস সংগ্রাম করে এদেশ স্বাধীন করেছে।বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের তনায়া জননেত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধাসহ রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিত করেছেন।ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলা রুপপাত ইউনিয়ন কমান্ডার মো. আতিয়ার রহমান মিয়া সাথে বাংলাদেশের ভারতীয় সীমান্তে শুকপুকুরিয়া বর্ণি বর্ডারে পাকবাহিনীর হামলায় নিহত শহীদের গণ কবর ও স্মৃতি ফলক স্থাপনের জন্য তিনি যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবর আবেদন করেন।আবেদনের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি উপজেলা নির্বাহী নির্বাহী অফিসার মো. জাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে খুলনা বিভাগের উপভূমি সংস্কার কশিশনারএস.এম.রইজউদ্দিন আহম্মদ,সহকারী কমিশনার ভূমি নারায়ণ চন্দ্র পালসহ আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী, মধুখালী ও কাশিয়ানী উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গণ কবর সনাক্ত করেন।শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের গণ কবর সনাক্তের পরে খুলনা বিভাগের উপভূমি সংস্কার কমিশনার নাম ফলক স্থাপনের জন্য চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দেন ।ভারতীয় সীমান্তে শুকপুকুরিয়া বর্ণি বর্ডারে পাকবাহিনীর হামলায় সময় আহত মুক্তিযোদ্ধা ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার মিরের কাপাশহাটিয়া গ্রামের জাকিরুল ইসলাম,গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার কাঠাম গ্রামের আনিসুর রহমান ,গোয়ালগ্রামের মজিবর রহমান মুন্সী যুদ্ধের ৪৫ বছর অতিবাহিত হলেও ভাতাসহ সকল প্রকার রাষ্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত রয়েছেন।ফলে এ সকল মুক্তিযোদ্ধারা মানবাবেতর জীবনযাপন করছেন। ভাতা বঞ্চিত মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের কাছে সাংবাদিকদের মাধ্যমে ভাতাসহ রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ সুবিধা দাবি করেছেন।
প্রাইভেট ডিটেকটিভ/০২ আগস্ট ২০১৯/ইকবাল