-
- অপরাধ, সারাদেশে
- মা প্রেম করে মেয়ে কে পাঠিয়ে দিলো কোটে
- আপডেট সময় July, 29, 2019, 6:14 pm
- 258 বার পড়া হয়েছে
মিথুন,পাটগ্রাম (লালমনির হাট)প্রতিনিধিঃ

পাটগ্রাম ইউনিয়ানের কাইতার বাড়ি মোঃ রফিকুলের স্ত্রী মোছাঃ মন্জু বেগম (৩৪) পাটগ্রাম পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের মোঃ খলিলুর রহমান (৪৮) এর সাথে প্রেম করে অসামাজিক কার্যকলাপের সাথে জরিয়ে পড়ে। লোক সমাজকে দেখানোর জন্যে ছোট মেয়ে রিতা মনি যার জম্ম ২০০৮ সালে।সবে মাত্র ৬ষ্ট শ্রেনীতে পড়াশুনা শুরু করেছেন, সেই রিতা মনি কে নোটারী পাবলিকের কার্যালয়, রংপর পাঠিয়ে মোঃখলিলুর রহমানের (৪৮)সাথে বিবাহের এফিডেভিট”করান মোছাঃ মন্জু বেগম।যার সিরিয়াল নং ৩৩৩৫/তারিখ ০৭/০৭/২০১৯ইং,।১,২৫,৫২৫/=(একলক্ষ পচিশ হাজারপাঁচশ পঁচিশ) টাকা দেনমোহর করেন। বাল্য বিবাহ বন্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা উচিত। বাংলাদেশে বাল্য বিবাহ একটি মারাত্মক সমস্যা৷ ইউনিসেফের শিশু ও নারী বিষয়ক প্রতিবেদনে অনুসারে বাংলাদেশের ৬৪% নারীর বিয়ে হয় ১৮ বছরের আগে৷ বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন অনুসারে ছেলেদের বিবাহের বয়স নুন্যতম একুশ এবং মেয়েদের বয়স আঠারো হওয়া বাধ্যতামূলক৷ অশিক্ষা, দারিদ্র, নিরাপত্তাহীনতা ও সামাজিক নানা কুসংস্কারের কারনে এ আইনের তোয়াক্কা না করে বাল্য বিবাহ হয়ে আসছে। তবে সচেতন হতে হবে আইনের দরজায় আসতে হবে পাটগ্রাম উপজেলার নির্রবাহী কর্রকর্তা মোঃ আব্দুল করিম গত কাল ২৮/৭/২০১৯ ইং পাটগ্রাম ইউনিয়ানের কাইতার বাড়ির মোঃ রফিকুল ইসলাম এর ছোট মেয়ে মোছাঃরিতা মনি যার বয়স (১০) দশ কে আইনের কাঠ গড়ায় নিয়ে আসেন। শেষ কথাঃ সরকারের দিন বদলের অঙ্গীকার রয়েছে ২০২১ সালের মধ্যে শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ৫৪ থেকে কমিয়ে ১৫ করা হবে৷ ২০২১ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ৩.৮ থেকে কমিয়ে ১.৫ করা হবে৷ বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করা না গেলে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে না৷ বাল্য বিবাহ সংকুচিত করে দেয় কন্যা শিশুর পৃথিবী৷ আমরা যদি সবাই সচেতন হই তাহলে কন্যা শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে৷ দেশে মা ও শিশুর অকাল মৃত্যু রোধ করা সম্ভব হবে৷ তাই বাল্য বিবাহ বন্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে৷ এখন থেকেই৷
প্রাইভেট ডিটেকটিভ/২৯ জুলাই ২০১৯/ইকবাল
এ জাতীয় আরো খবর