September 21, 2023, 10:07 pm

সংবাদ শিরোনাম
পার্বতীপুরে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় আরোহী গুরুতর আহত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাঁচ বাহিনীর যৌথ অভিযান, আটক ৩ কলাপাড়ায় সৎ চাচা কর্তৃক ভাতিজার হাত পায়ের রগ কর্তন,থানায় মামলা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে মুকসুদপুর দোয়া মাহফিল ও বাউল কনসার্টের আয়োজন বন ও পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে পার্বত্য বান্দরবানের  উন্নয়ন করতে হবে ৩ হাজার ৯৫০ টন  ইলিশ যাবে ভারতে মির্জাগঞ্জে ছাত্রলীগের দুই শাখার কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা উলিপুরে দত্ত মার্কেটে জাল টাকা কারবারি চক্রের ৩ সদস্য আটক  রংপুরে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে মেয়েসহ স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু রংপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে হিমাগার মালিক ব্যবসায়ী প্রতিনিধির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে দুদকের অভিযান! ৪ কোটি টাকার টেন্ডার দুর্নীতির অভিযোগ

নজির আহম্মদ, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ
লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের বিভিন্ন সরঞ্জাম ক্রয়ের প্রায় ৪ কোটি ৫০ হাজার টাকার কাজের টেন্ডার ভাগবাটোয়ারা অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত করেছে।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দুদকের সমন্বিত (চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর) চাঁদপুর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আতাউর রহমানের নেতৃত্বে তদন্ত পরিচালনা করা হয়।

প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষককে সঙ্গে নিয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. জহিরুল ইসলাম সরাসরি ভাগবাটোয়ারা করেন বলে টেন্ডারে অংশগ্রহণকারী একাধিক ঠিকাদার অভিযোগ করেছেন।

ঠিকাদাররা জানান, একটি রাউটারের বাজার দর ৫-৭ হাজার মধ্যে, অথচ দরপত্র রাউটারের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৩৬ হাজার ৫’শ টাকা। একটি অপটিকাল ফাইবারের মূল্য দেওয়া হয় ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, যা সম্পূর্ণ অনিয়ম। দরপত্রে ৪টি ডিজিটাল ওয়েটবোর্ড মূল্য ধরা হয় ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ১২টি ডেক্সটপ পিসির মূল্য ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, একটি প্রিন্টারের মূল্য ৬০ হাজার টাকাসহ এভাবেই প্রতিটি সরঞ্জাম ১০ থেকে ৯০ গুণ মূল্য দেখিয়ে অধ্যক্ষ পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দিয়ে নিজেরা ভাগ করে নেন। এছাড়াও সরঞ্জাম টেন্ডারে দিলেও একাধিক মালামাল অধ্যক্ষ আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ।

প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষককে সঙ্গে নিয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. জহিরুল ইসলাম সরাসরি ভাগবাটোয়ারা করেন বলে টেন্ডারে অংশগ্রহণকারী একাধিক ঠিকাদার অভিযোগ করেছেন।

ঠিকাদাররা জানান, একটি রাউটারের বাজার দর ৫-৭ হাজার মধ্যে, অথচ দরপত্র রাউটারের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৩৬ হাজার ৫’শ টাকা। একটি অপটিকাল ফাইবারের মূল্য দেওয়া হয় ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, যা সম্পূর্ণ অনিয়ম। দরপত্রে ৪টি ডিজিটাল ওয়েটবোর্ড মূল্য ধরা হয় ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ১২টি ডেক্সটপ পিসির মূল্য ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, একটি প্রিন্টারের মূল্য ৬০ হাজার টাকাসহ এভাবেই প্রতিটি সরঞ্জাম ১০ থেকে ৯০ গুণ মূল্য দেখিয়ে অধ্যক্ষ পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দিয়ে নিজেরা ভাগ করে নেন। এছাড়াও সরঞ্জাম টেন্ডারে দিলেও একাধিক মালামাল অধ্যক্ষ আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ।

দুদকের সহকারী পরিচালক আতাউর রহমান বলেন, দুর্নীতির বিষয় তদন্ত চলছে। পরে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

ঠিকাদারদের অভিযোগ, গত কয়েক বছর যাবত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের টেন্ডারে আহ্বানকৃত কাজগুলো সর্বনিম্ন দরদাতাকে না দিয়ে উচ্চ দরদাতাকে দেওয়া হয়। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারায়, যা পিপিআর বহির্ভূত। সিরিয়ালে থাকা ১ম, ২য় কিংবা ৩য় প্রতিষ্ঠানকে কাজ না দিয়ে ৫ম ও ৬ষ্ঠ অবস্থানে থাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বারবার কাজ দেওয়ায় বঞ্চিত ঠিকাদারদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পূর্বের ন্যায়ে ১ম, ২য় কিংবা ৩য় বাদ দিয়ে নিয়ম বহির্ভূতভাবে অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলামের পছন্দের ঠিকাদারকে কাজটি দিয়েছেন।। নিয়ম বহির্ভূতভাবে অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম তাঁর পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়েছেন।

অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম বলেন, ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের টেন্ডার দরপত্রে দুর্নীতির অভিযোগে দুদক তদন্ত করেছে। তবে আমি কোনো অনিয়ম করিনি

Facebook Comments Box
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর